‘এতগুলো বিয়ে আপনি ঠান্ডা মাথায় সামলালেন কীভাবে?’, প্রসেনজিতকে প্রশ্ন সুদীপ্তার

তিনিই ‘ইন্ডাস্ট্রি’। একসময় যখন বাংলা সিনেমা দেখতে হলমুখী হওয়ার উৎসাহ মানুষের মধ্যে একেবারে কমে গিয়েছিল, তখন নিজের কাঁধেই টেনেছেন টলিউডকে। কয়েকশো হিট উপহার দিয়েছেন দর্শকদের। তবে প্রসেনজিতের কাজ নিয়ে যত চর্চা হয়, ততটাই আলোচনায় থাকে অভিনেতার ব্যক্তিগত জীবনও। তাঁর তিনবার বিয়ের পিঁড়িতে বসা নিয়ে কম কথা হয় না টলিউডে।

এমনকী অভিনেত্রী সুদীপ্তা চক্রবর্তীও শাশ্বত চট্টোপাধ্যায়ের টক শো-তে এসে মস্করা করেছিলেন এই নিয়ে। হোস্টের আসনে থাকা শাশ্বত যখন প্রশ্ন করেন সুদীপ্তা পেজ থ্রি-র রিপোর্টার হলে তিনি কি প্রশ্ন করবেন প্রসেনজিৎ, দেব আর জিৎকে, তখন জবাবে সুদীপ্তা বলেন, ‘বু্বাদাকে জিগ্যেস করতে পারি এতগুলো বিয়ে আপনি ঠান্ডা মাথায় সামলালেন কীভাবে!’ এমন কথা বলে নিজেই হেসে ফেলেন সুদীপ্তা। এরপর প্রসেনজিতের নকল করে বলেন, ‘থাকলেই বলে উঠত দুষ্টু, বড্ড বড় হয়ে গিয়েছিস না!’

১৯৯৪ সালে প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায় বিয়ে করেন দেবশ্রী রায়কে। তবে সেই বিয়ের মেয়াদ ছিল খুব কম। প্রথম বিয়ে ভাঙার পর অপর্ণা গুহঠাকুরতাকে বিয়ে করেছিলেন প্রসেনজিৎ ১৯৯৭ সালে। যাতে ইতি টানেন তিনি ২০০২ সালে। এখন অর্পিতা পালকে নিয়ে সুখী গৃহকোণ বেঁধেছেন। তাঁদের ছেলে মিশুক ওরফে তৃষাণজিৎ খুব জলদিই হয়তো ডেবিউ করবে টলিউডে।


শাশ্বতর কাছে এরপর সুদীপ্তা জানান দেবের কাছে তিনি প্রশ্ন রাখবেন, ‘২০২৩ না ২০৩২– কবে নাগাদ আপনাকে সঠিক বাংলায় ডায়লগ বলতে শুনব?’ যদিও এই সাক্ষাৎকার বহুদিন আগের। আর উচ্চারণ নিয়ে দেবকে ট্রোল আকছাড় হত তখন। এখন অবশ্য নিজেকে অনেকটা বদলে ফেলেছেন। অন্তত প্রজাপতি দেখে দর্শক সেরকমটাই বলছে।

জিতের উদ্দেশে প্রশ্ন সুদীপ্তার ‘আপকে ইয়ে হাসিন চেহেরাকা পিছে কা রাজ কেয়া হ্যায়’। এরপরই সুদীপ্তা জানান, জিতের কেরিয়ারের প্রথম হিরোইন তিনি। দিজনে কাজ করেছিলেন একসঙ্গে হিন্দি বিষবৃক্ষ ধারাবাহিকে।

 

(এই খবরটি আপনি পড়তে পারেন HT App থেকেও। এবার HT App বাংলায়। HT App ডাউনলোড করার লিঙ্ক https://htipad.onelink.me/277p/p7me4aup)

 

 

For all the latest entertainment News Click Here 

Read original article here

Denial of responsibility! TechAI is an automatic aggregator around the global media. All the content are available free on Internet. We have just arranged it in one platform for educational purpose only. In each content, the hyperlink to the primary source is specified. All trademarks belong to their rightful owners, all materials to their authors. If you are the owner of the content and do not want us to publish your materials on our website, please contact us by email – [email protected]. The content will be deleted within 24 hours.