খড়ির জীবনে অন্য পুরুষের আগমন? এ বার কী করবে ঋদ্ধি? ‘গাঁটছড়া’র গল্পে নয়া মোড়
রাগ না প্রেম- কার পাল্লা ভারী? ঋদ্ধি-খড়িকে দেখলে এই মুহূর্তে মনে এই একটা প্রশ্নই জাগবে। সম্পর্কের টানাপড়েনের মাঝেই যেন কমে আসছে দূরত্ব।
সিংহ রায় বাড়িতে প্রদর্শনী। আর তা নিয়েই বেজায় ব্যস্ত খড়ি। এত মানুষ তার হাতের কাজ দেখবে! সব কিছু ঠিকঠাক করতে হবে তো! তাকে সাহায্য করতে হাজির অনিকেত। আর তা দেখেই বেজায় চটেছে ঋদ্ধি। স্ত্রীর সঙ্গে নিছক এক কর্মচারীর এই ঘনিষ্ঠতা সে মেনে নিতে পারছে না। অনিকেতকে অফিসে পাঠানোর চেষ্টা করে ঋদ্ধি। কিন্তু সেই মহাশয় যে ছুটি নিয়ে বসে। তবে? শুরু হয় নতুন কাজ গছানোর চেষ্টা। কিন্তু লাভ হয় না তাতেও। দেখা যায়, জরুরি সব কাজ আগেভাগেই মিটিয়ে এসেছে অনিকেত।
বরের এই হিংসে খড়ির নজর এড়ায়নি। ঋদ্ধিকে জব্দ করতে অনিকেতের প্রশংসা করে সে। তাতে কাজও হয়। স্ত্রীর সঙ্গে ফের ঝগড়া করতে আসে ঋদ্ধি। আর তখনই প্রদর্শনীর সব চেয়ে সুন্দর শাড়িটি নষ্ট হয়ে যায়।
অন্য দিকে, শ্বশুরবাড়ির সবার জন্য বিচিত্র সব জলখাবার বানিয়েছে বনি। শাশুড়ির জন্য থোড় সেদ্ধ, পিসিশাশুড়ি অর্থাৎ রাহুলের মায়ের জন্য ফলের রস আর রাহুলের জন্য করলার জ্যুস। তার কাণ্ড দেখে বেজায় চটে মধুজা! চিৎকার-চেঁচামেচি করে সারা বাড়ি মাথায় তোলে সে! স্ত্রীকে থামাতে যায় কুণাল। তখনই বনি তার আসল উদ্দেশ্যের কথা জানায় তাকে। বলে, সকলে যাতে বিরক্ত হয়ে তাকে বাড়ি থেকে বার করে দেয়, তারই বন্দোবস্ত করছে সে।
শেষমেশ কি তাই হবে? নাকি নতুন জীবন শুরু করবে তারা? ঋদ্ধি-খড়ির গল্পই বা এগবে কোন দিকে? জানতে মুখিয়ে দর্শক।
For all the latest entertainment News Click Here