বিশাল দাদলানির সুরে গান গাইবেন বাংলার স্নিগ্ধজিৎ! শুনেই কেঁদে ফেললেন ঝরঝরিয়ে
বাংলা সারেগামাপা ২০১৯-র ফাইনালে পৌঁছেছিলেন স্নিগ্ধজিৎ ভোমিক। বলা ভালো, দর্শকদের ফেভারিটের তালিকায় একদম প্রথম সারিতেই ছিলেন তিনি। তবে, একটুর জন্য হাতছাড়া হয় সেই ট্রফি। যদিও এসব এখন অতীত। বাংলার মঞ্চ ছাড়িয়ে এই ছেলে জায়গা করে নিয়েছেন জাতীয় মঞ্চে। সারেগামাপা ২০২১-র ‘টপ ১৬’ তে নাম লিখিয়েছেন। সঙ্গে আবার পেয়ে গিয়েছেন সুরকার বিশাল দাদলানির সুরে গান গাওয়ার সুযোগ।
স্নিগ্ধজিতের গান শুনে তাঁকে নিজের হাতে স্টেজে এসে মেডেল পরিয়ে দেন বিশাল। উঠে দাঁড়িয়ে হাততালি দেন জুড়ি সদস্যরা। অডিশনের দ্বিতীয় রাউন্ডে ‘বত্তমিজ দিল’ গেয়েছিলেন তিনি। আর সবার এত ভালোবাসা মেপে মঞ্চেই কেঁদে ফেলেন স্নিগ্ধ। শো-র তরফে ভিডিও কলে তাঁকে কথা বলার সুযোগ করে দেওয়া হয় স্ত্রীর সাথেও। নিজের জীবনসঙ্গীকে গোল্ড মেডেল দেখান এই গায়ক। আর সঙ্গে ভালোবাসাও জাহির করেন সবার সামনে!
![স্নিগ্ধজিৎকে মেডেল পরাচ্ছেন বিশাল। স্নিগ্ধজিৎকে মেডেল পরাচ্ছেন বিশাল।](https://images.hindustantimes.com/bangla/img/2021/11/02/original/251515643_422641572572608_1184815142769484274_n_1635850285690.jpg)
সম্প্রতি এক সাক্ষাৎাকারে বিশাল দাদালানির দেওয়া গান গাওয়ার অফার প্রসঙ্গে এই তরুণ গায়ক বলেন, ‘এই অফার পেয়ে আমি অভিভূত। শঙ্কর মহাদেবন আর বিশাল স্যারের আমি একজন গুণমুগ্ধ ভক্ত। তাঁদের সামনে ও হিমেশ রেশামিয়ার সামনে গান গাওয়া আমার জন্য একটা বড় সাফল্য। আর বিশাল স্যার যখন আমায় মেডেল পরিয়ে দিলেন আর গান গাওয়ার অফার দিলেন, মনে হল স্বপ্ন দেখছি। আমার সবকিছু অবাস্তব মনে হয়েছিল।’
স্নিগ্ধজিৎ আরও বলেন, ‘প্রথম রাউন্ডের পর যখন মেডেল নিয়ে বাড়ি ফিরি তখন তা প্রথমে আমার মা-বাবা আর তারপর আমার স্ত্রীকে দিয়েছিলাম। ওদের পরতে বলেছিলাম ওটা। কারণ ওঁদের সমর্থন না পেলে আমি আজ এই জায়গায় পৌঁছতে পারতাম না। ওঁরা আমার জন্য অনেক ত্যাগ করেছে।’
For all the latest entertainment News Click Here