হোয়াইটওয়াশ হতে চলেছে পাকিস্তান,তার মধ্যে বাবরের এক মরশুমে টেস্টে হাজার রানের নজির
ছ’বছরের মধ্যে বাবর আজম প্রথম পাকিস্তানি, যিনি এক ক্যালেন্ডার বছরে টেস্টে ১,০০০ রান পার করে ফেলেছেন। করাচিতে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে তৃতীয় টেস্টে এই মাইলস্টোন স্পর্শ করেছেন পাকিস্তানের অধিনায়ক। ২০২২ মরশুমে বাবর টেস্ট ক্রিকেটে হাজার রান করার নজির গড়েছেন।
বাবর আজম ষষ্ঠ পাকিস্তানি, যিনি এক বছরে হাজার রানের মাইলস্টোন স্পর্শ করেছেন। করাচিতে তৃতীয় টেস্টের দ্বিতীয় ইনিংসে ১০৪ বলে ৫৪ রান করেছেন বাবর। তবে বাবর হাজার থেকে ৪৫ রান দূরে ছিলেন। ৫৪ রান করে বাবর হাজার টপকে গেলেন।
আরও পড়ুন: করাচি টেস্টেও পিছিয়ে পড়ল পাকিস্তান,তবে কি হোয়াইটওয়াশ হওয়ার দিকে এগচ্ছেন বাবররা?
বাবর হাফসেঞ্চুরি করলেও, দলের প্রয়োজনের কাছে তা যথেষ্ট ছিল না। এবং পাকিস্তান ঘরের মাঠে তৃতীয় টেস্টেও হারের অপেক্ষায়। আর তাদের হারের সঙ্গে সঙ্গেই বাবররা লজ্জার নজির গড়বে। পাকিস্তান ঘরের মাটিতে প্রথম বারের মতো টেস্ট সিরিজে ৩-০ হোয়াইটওয়াশ হয়ে যাবে। এর আগে কখনও এমন লজ্জার নজির গড়েনি পাকিস্তান।
আগামী সপ্তাহে পাকিস্তান যখন নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে খেলবে তখন বাবর আরও একটি ম্যাচ পারে। ৮ টেস্টে বাবরের রান এখন ১,০০৯। সেই রানের সংখ্যাটা আরও বাড়বে, আশা করাই যায়। এ দিকে ইংল্যান্ডের জো রুট করাচিতে এখনও রানের খাতা খুলতে পারেনি। তবে ১৫ টেস্টে ১,০৯৮ রান করে ২০২২ সালে তিনি সর্বাধিক স্কোরাদের তালিকায় শীর্ষে রয়েছেন তিনি।
আরও পড়ুন: নিরাপত্তাকর্মীদের সঙ্গে ঝগড়াতে জড়ালেন বাবর আজম! বিতর্কের সামনে পাক অধিনায়ক
অস্ট্রেলিয়ার উসমান খোয়াজা (১০ টেস্টে ১,০৭৯) এবং ইংল্যান্ডের জনি বেয়ারস্টো (১০ টেস্টে ১,০৬১) এই বছর টেস্টে ক্রিকেটে সাফল্য পেয়েছেন।
পাকিস্তানের হয়ে ইউনিস খান ২০০৬ সালে ১,১৭৯ এবং ২০১৪ সালে ১,০৬৪ রান করেছিলেন। এক বছরে হাজার বা তার বেশি রান করা পাকিস্তানের অন্য ক্রিকেটাররা হলেন মহম্মদ ইউসুফ (২০০৬ সালে ১,৭৮৮), ইনজামাম-উল-হক (২০০০ সালে ১,০৯০), আজহার আলি (২০১৬ সালে ১,১৯৮) এবং মহসিন খান (১৯৮২ সালে ১,০২৯)।
For all the latest Sports News Click Here