হেমা অন্তঃসত্ত্বা কেউ জানতেন না, এষার জন্মের কথা গোপন রাখতে এটাই করেন ধর্মেন্দ্র
সালটা ছিল ১৯৮০। হেমা মালিনীকে বিয়ে করেছিলেন ধর্মেন্দ্র। যদিও ধর্মেন্দ্রকে ডিভোর্স দেননি প্রথম স্ত্রী প্রকাশ কৌর। এদিকে হেমার সঙ্গে বিয়ের এক বছরের মাথায় জন্ম হয় এষার। সেসময় ধর্মেন্দ্রর সঙ্গে হেমা মালিনীর সম্পর্ক নিয়ে কিছুকম জলঘোলা হয়নি। আর তাই হেমার অন্তঃসত্ত্বা হওয়া, তাঁর মা হওয়ার কথা কাউকে জানতে দিতে চাননি ধর্মেন্দ্র। আর সেকারণেই নিয়েছিলেন বড় পদক্ষেপ।
ঠিক কী করেছিলেন ধর্মেন্দ্র?
২০০২ সালে ‘জিনা ইসি কা নাম হ্যায়’ শোয়ে হাজির হয়েছিলেন হেমা মালিনী। তাঁর সঙ্গে এসেছিলেন বন্ধু নীতু কোহলি। তিনিই ফাঁস করেন সব কথা। বলেন, ‘যখন এষার জন্ম হবে, তখন কেউ জানত না যে হেমা অন্তঃসত্ত্বা। তাই ধর জি (ধর্মেন্দ্র) এষার জন্য পুরো হাসপাতাল বুক করে রেখেছিলেন। এটি ছিল ড: দস্তুরের নার্সিংহোম যেখানে প্রায় ১০০টি ঘর ছিল। তিনি এষার জন্মের আগে সেই ১০০ টি ধর বুক করে নেন।… কেউ জানত না যে ধরমজি এই কাজটি করেছিলেন।’ নীতুর কথা শুনে সেসময় কিছুটা লজ্জা পেয়ে এষা ও হেমাকে হাসতে দেখা যায়।
আরও পড়ুন-‘৪ দিন হল ওকে হারিয়েছি, ওর হার্টের…’, মেয়ের কথা বলতেই গলা ধরে এল অ্যালবার্ট কাবোর স্ত্রীর
আরও পড়ুন-‘হাজারো প্রেম ও কেচ্ছার কথা প্রকাশ্যে বলে নওয়াজ ঠিক করেননি, বোঝা উচিত ও মেয়ের বাবা’, মত আলিয়ার
আরও পড়ুন-OTT মানে শুধুই সমকামিতা, গে আর লেসবিয়ান, দেখতে গেলে শিশুদের চোখ ঢাকতে হয়: আমিশা
ভিডিয়ো দেখতে নিচের লিঙ্ক ব্য়বহার করুন…
Reddit-এ উঠে আসা এই ভিডিয়ো দেখে একজন লিখেছেন, ‘নীতু কোহলির কথা শুনে হেমা ও এষা যেভাবে হাসছেন, মনে হচ্ছে ওঁরা গর্বিত, গর্বের কী আছে বুঝলাম না।’ কেউ লিখেছেন, ‘ধরমজির অন্যের অসুবিধার কথাও ভাবা উচিত ছিল, নার্সিংহোমের একটা ফ্লোর বুক করতে পারতেন।’ কারোর দাবি, ‘এটাও অপরাধমূলক কাজ’।
প্রসঙ্গত, ১৯৫৪ সালে প্রকাশ কৌরকে বিয়ে করেছিলেন ধর্মেন্দ্র। প্রথম স্ত্রীর সঙ্গে ধর্মেন্দ্রর ৪ সন্তান রয়েছে। দুই ছেলে সানি ও ববি দেওল এবং দুই মেয়ে ভিজিতা ও অজিতা। সম্প্রতি ধর্মেন্দ্রর নাতি করণ দেওলের বিয়ে হয়েছে। এদিকে হেমাকে বিয়ের পর তাঁদের আরও দুই কন্যা সন্তান রয়েছে এষা ও আহানা দেওল।
For all the latest entertainment News Click Here