সলমনের সঙ্গে তিক্ত অতীত! রামলীলায় বনশালির আইটেম গার্ল হতে অস্বীকার করেন ঐশ্বর্য

পঞ্চাশের দোরগোড়ায় রাই সুন্দরী। মঙ্গলবার ৪৯শে পা দিলেন ঐশ্বর্য রাই বচ্চন। ইরুভরের সঙ্গে রুপোলি পর্দায় জার্নি শুরু হয়েছিল প্রাক্তন মিস ওয়ার্ল্ডের। এরপর বলিউডে পা দেন অ্যাশ। নব্বইয়ের দশকের একদম শেষের দিকে সঞ্জয় লীলা বনশালির ‘হাম দিল দে চুকে সনম’ ছবিতে ধরা দিয়েছিলেন ঐশ্বর্য। অভিনেত্রীর কেরিয়ারের মোড় ঘুরিয়েছিল এই ছবি। সেই সময় অবশ্য সলমন-ঐশ্বর্যর অফস্ক্রিন রোম্যান্সের চর্চার সর্বত্র। এরপর বনশালির পরিচালনার ‘দেবদাস’, ‘গুজারিশ’-এর মতো ছবিতে কাজ করেছেন নীল নয়না সুন্দরী। 

বনশালির সঙ্গে ঐশ্বর্যর বন্ডিং দুর্দান্ত। তবে জানেন কি বনশালির ‘গোরিও কি রাসলীলা…রামলীলা’ ছবিতে আইটেম নাচতে অস্বীকার করেছিলেন ঐশ্বর্য। তাও শুধুমাত্র সলমন খানের জন্য! চমকে গেলেন তো? হ্যাঁ, ‘রামলীলা’ ছবিতে প্রিয়াঙ্কা চোপড়া নয়, ঐশ্বর্যকে নিজের আইটেম গার্ল হিসাবে বেছেছিলেন সঞ্জয় লীলা বনশালি। কিন্তু সমস্যা দেখা দিল গানের লিরিকস নিয়ে। 

‘থাপ্পড় সে ডর নেহি লগতা প্য়ায়ার সে লগতা হ্যায়’, আইটেম গানে এই  লাইন ছিল যা নিয়ে আপত্তি তুলেছিলেন ঐশ্বর্য। এ কথা কারুর অজানা নয়, সলমন খানের ‘দাবাং’ ছবির সুপারহিট সংলাপ এটি। অ্যাশ জানিয়েছিলেন, গানের কথা থেকে এই লাইন ছেঁটে ফেলতে হবে, কিন্তু বেঁকে বসেন বনশালি।

সলমনের কাছ থেকে রীতিমতো এই লাইন ব্যবহার করার অনুমতি নিয়েছিলেন পরিচালক। তবে সলমন খানের সঙ্গে ঐশ্বর্যর তিক্ত অতীত জড়িয়ে রয়েছে, তাই কোনওমতেই নিজের আত্মসম্মানের সঙ্গে সমঝোতা করতে রাজি হননি ঐশ্বর্য। কাজটি ছেড়ে দেন তিনি। 

এরপর ঐশ্বর্যর জায়গা নেন প্রিয়াঙ্কা চোপড়া। কিন্তু ভাগ্যের এমনই পরিহাস, যে ওই আইটেম গানের লিরিকস বদলে হয়ে যায়, ‘রাম চায়ে লীলা চায়ে লীলা চায়ে রাম’। গানটি তুমুল হিট হয়েছিল তা বলাই বাহুল্য। গানের দৃশ্য়ায়ণে প্রিয়াঙ্কা চোপড়ার সেক্সি অবতার নজর কেড়েছিল সকলের। এই আইটেম নম্বরের সঙ্গে বনশালি প্রযোজনা সংস্থার সঙ্গে নিবিড় সম্পর্ক করে ওঠে প্রিয়াঙ্কার। এবং পরবর্তীতে ‘বাজিরাও মস্তানি’ ছবিতে কাজ করেন দেশি গার্ল। 

 

For all the latest entertainment News Click Here 

Read original article here

Denial of responsibility! TechAI is an automatic aggregator around the global media. All the content are available free on Internet. We have just arranged it in one platform for educational purpose only. In each content, the hyperlink to the primary source is specified. All trademarks belong to their rightful owners, all materials to their authors. If you are the owner of the content and do not want us to publish your materials on our website, please contact us by email – [email protected]. The content will be deleted within 24 hours.