সলমনের দাবি ধর্ম টেনে মানহানি করছে প্রতিবেশী! জবাব, ‘আমার মা-ভাইয়ের বউরা হিন্দু’

নিজের প্রতিবেশীর নামেই মানহানির মামলা করেছেন সলমন খান। আর যত দিন যাচ্ছে ততই যেন তা কুৎসিত চেহারা নিচ্ছে। একদম শেষ হিয়ারিংয়ে সলমন তাঁর আইনজীবী মারফত আদালতে জানান, ধর্ম নিয়ে তাঁকে আক্রমণ করা হচ্ছে!

প্রতিবেশী কেতন কক্করের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করেন সলমন। কেতনের জমি আছে সলমনের পানভিল ফার্মহাউজের পাশেই। সলমনের অভিযোগ, একটি ইউটিউব চ্যানেলকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে সলমনের বিরুদ্ধে কুরুচিকর মন্তব্য করেছেন তিনি। যেখানে তাঁকে ‘ডি গ্যাং’র মুখ বলা হয়েছে, তাঁর ধর্ম নিয়ে মন্তব্য করা হয়েছে, কেন্দ্রীয় ও রাজ্য সরকারের সঙ্গে সলমনের ঘনিষ্ঠ আঁতাত নিয়েও কথা বলা হয়েছে ও অভিযোগ আনা হয়েছে শিশু পাচার ও ফার্মভিলে বলি অভিনেতার মৃতদেহ কবর দেওয়ার। 




আর এসব ‘ভুয়ো’ তথ্যের বিরুদ্ধেই আদালতে গিয়েছেন সলমন। যেখানে তিনি তাঁর আইনজীবী মারফত জানিয়েছেন,  ‘এই ধরনের কল্পিত কথা কেন বলা হচ্ছে কোনও যথাযোগ্য প্রমাণ ছাড়া। জমি নিয়ে বিবাদে কেন আমার সম্মান নষ্ট করার চেষ্টা করছ? কেন আমার ধর্মকে টেনে আনছ? আমার মা হিন্দু, আমার বাবা মুসলমান, আমার ভাইরা হিন্দু মহিলাকে বিয়ে করেছে। আমরা সব ধর্ম পালন করি।’

সলমন আরও বলেন, ‘তুমি একজন শিক্ষিত ব্যক্তি। কোনও গুণ্ডা-ছাপ নও যে এরকম অভিযোগ আনবে। আজকাল সবচেয়ে সোজা কাজ কিছু লোক জড়ো করো, সোশ্যাল মিডিয়ায় যা তা বলো আর নিজের রাগ প্রকাশ করো এভাবে।’ সলমন আরও জানান রাজনীতিতে নামার কোনও ইচ্ছেই তাঁর নেই। 

সলমন আদালতের কাছে আর্জি জানান, কেতন যেন ভবিষ্যতেও তাঁর ফার্মহাউজ নিয়ে এই ধরনের মন্তব্য করতে না পারে তা নিয়ে রায় দেওয়ার। সঙ্গে ফেসবুক, টুইটার, ইউটিউবকেও এই মানহানির মামলায় সামিল করেছেন সলমন। যাতে সোশ্যাল সাইট থেকে ওই সব ভিডিয়ো মুছে দেওয়া হয়!

For all the latest entertainment News Click Here 

Read original article here

Denial of responsibility! TechAI is an automatic aggregator around the global media. All the content are available free on Internet. We have just arranged it in one platform for educational purpose only. In each content, the hyperlink to the primary source is specified. All trademarks belong to their rightful owners, all materials to their authors. If you are the owner of the content and do not want us to publish your materials on our website, please contact us by email – [email protected]. The content will be deleted within 24 hours.