সব সময়ের সঙ্গী কাদের গান? সঙ্গীত দিবসে জানিয়ে দিলেন জোজো-অনুপম-অনন্যা
গান তৈরি হোক বা গাওয়া, সঙ্গীতকে কেন্দ্র করেই আবর্তিত তাঁদের জীবন। মন ভালো থাকুক বা খারাপ, তাঁদের গানই যেন নিত্যদিনের সঙ্গী। যাঁদের গান নিয়ে এত চর্চা, উন্মাদনা, তাঁরা কাদের গান ভালোবাসেন? কোন ধরনের গানই বা গুনগুনিয়ে ওঠেন অবসরে? বিশ্ব সঙ্গীত দিবসে খোঁজ নিল হিন্দুস্তান টাইমস বাংলা।
জোজো মুখোপাধ্যায় (মিস জোজো)
সুদীর্ঘ কেরিয়ারে গেয়েছেন নানা ধরনের গান। তবে শ্রোতা হিসেবে জোজোর প্রথম পছন্দ গজল। তিনি বললেন, ‘গুলাম আলি, আশা ভোসলে, জগজিৎ সিংয়ের মতো কিংবদন্তিদের গান খুব পছন্দের। এ ছাড়াও সফট ওয়েস্টার্ন মিউজিক ভালো লাগে।’
বাড়িতে থাকলে রেকর্ডারে বাজতে থাকে নানা রকমের গান। ঘুরতেও গেলেও সঙ্গী হেডফোন। তৈরি থাকে প্লে লিস্ট। জোজোর কথায়, ‘পুরনো, নতুন , সব ধরনের গান শুনি আমি। নানা ভাষার গান শুনতে ভালো লাগে আমার। প্লে ব্যাক করার সময় এই অভ্যাস আমাকে সাহায্য করে।’
অনুপম রায়
জীবনের গল্প বলে তাঁর গান। ফুটে ওঠে আবেগ, অনুভূতি, সম্পর্কের টানাপড়েন। এ হেন অনুপম রায় ভালোবাসেন রক শুনতে। পিঙ্ক ফ্লয়েড থেকে কোল্ড প্লে, ওয়েসিস- তাঁর পছন্দের তালিকাটি নেহাত ছোট নয়।
রকের পাশাপাশি অন্যান্য গান নিয়েও চর্চা করেন অনুপম। তিনি বললেন, ‘সলিল চৌধুরী হোক বা শিলাজিৎদার ‘ফিসফিস’, আমি সব ধরনের গানই শুনি। ভালোবাসি।’
অনন্যা ভট্টাচার্য
তাঁর গাওয়া ‘টাপা টিনি’-র রেশ কাটেনি এখনও। শৈশব থেকেই শিখেছেন লোকসঙ্গীত। এখনও মূলত সেই ঘরানারই গান শোনা যায় তাঁর কণ্ঠে। তবে শ্রোতা হিসেবে আবদ্ধ থাকেননি নির্দিষ্ট কোনও ঘরানায়। তিনি বললেন, ‘আমি ছোটবেলা থেকে সব ধরনের গান শুনতে অভ্যস্ত। আমার মা গান করতেন। তিনি সে ভাবেই অভ্যাস করিয়েছিলেন। তবে আমার পুরুষ কণ্ঠের গান শুনতে বেশি লাগে।’ অনন্যার পছন্দের তালিকায় রয়েছেন কিশোর কুমার, হেমন্ত মুখোপাধ্যায়, মান্না দে, শ্যামল মিত্রের মতো শিল্পীরা।
For all the latest entertainment News Click Here