‘যেতে যেতে পথে হল দেখা’, সচিনকে ‘নিজের ছেলে’ বলে ডাক ধর্মেন্দ্রর
সেই কবে রাহুল দেব বর্মন গেয়েছিলেন ‘যেতে যেতে পথে হল দেখা’। এত বছর পরেও তা দিব্যি বসে যেতে পারে ধর্মেন্দ্র এবং সচিন তেন্ডুলকর-এর হঠাৎ মোলাকাত হওয়ার ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক হিসেবে। মঙ্গলবার, একই বিমানে সফর করছিলেন এই দুই কিংবদন্তি। অথচ একে ওপরের একইসঙ্গে যাত্রা করার ব্যাপারে কেউই ওয়াকিবহাল ছিলেন না। আর তাই তো ‘লিটল মাস্টার’কে দেখামাত্রই হাসিমুখে রীতিমতো ঝাঁপিয়ে পড়লেন ধর্মেন্দ্র। কিংবদন্তি বর্ষীয়ান অভিনেতাকে দেখে হাসিমুখে সচিনও জড়িয়ে ধরলেন। পরে সোশ্যাল মিডিয়ায় দু’জনেই এই দেখা হওয়া ও তাঁদের হাসি-গল্প ভাগ করে নেওয়ার কথা জানিয়েছেন।
সচিনের সঙ্গে যেই ছবিটি টুইট করেছেন ধর্মেন্দ্র, সেখানে দেখা যাচ্ছে বিমানের মধ্যেই সচিনের কাঁধে হাত রেখে হাসিমুখে ক্যামেরার দিকে তাকিয়ে রয়েছেন তিনি। ওদিকে, সচিনের ঠোঁটের কোণাতেও উঁকি মারছে হাসি। পোস্টের সঙ্গে ক্যাপশনে ধর্মেন্দ্র জুড়েছেন ,”দেশের গৌরব সচিনের সঙ্গে বিমানে হঠাৎ করেই দেখা হয়ে গেল। আর যতবারই আমার সঙ্গে ওঁর দেখা হয়েছে…ততবারই একেবারে নিজের ছেলের মতো ব্যবহার পেয়েছি। বেঁচে থাকো, ভালোবাসা নিও সচিন”।
অন্যদিকে সচিনও সেই একই ছবি ইনস্টাগ্রামে শেয়ার করে লিখেছেন, “আজ সবথেকে বড় ‘বীরু’র সঙ্গে দেখা হল। আর ‘বীরু’-দের ব্যাপারটাই আলাদাই। সবাই দেখি ওঁদের ফ্যান। কী বলিস বীরু”? সচিনের ক্যাপশনের শেষ ‘বীরু’টি অবশ্য বীরেন্দ্র সেহওয়াগ।
প্রাক্তন এই ভারতীয় দলের ক্রিকেটারকে তাঁর টিমের সদস্যরা ‘বীরু’ হিসেবে ডাকতেন। অন্যদিকে, ‘শোলে’ ছবিতে ধর্মেন্দ্র অভিনীত ‘বীরু’ চরিত্রটি যে ভারতীয় সিনেমার ইতিহাসে জায়গা করে নিয়েছে, সেকথা লেখাই বাহুল্য।
For all the latest entertainment News Click Here