যশ ধুলকে সঙ্গে নিয়ে নীতিশ রানার তাণ্ডব, নাইট তারকার শতরানে লড়াকু জয় দিল্লির
তারুণ্য ও অভিজ্ঞতার দুর্দান্ত মিশেলে সৈয়দ মুস্তাক আলি ট্রফিতে অনবদ্য জয় দিল্লির। একদিকে ক্যাপ্টেন নীতিশ রানার মারকাটারি সেঞ্চুরি, অন্যদিতে নবাগত যশ ধুলের কার্যকরী অর্ধশতরান। দুইয়ে মিলে পঞ্জাবের সামনে বড় রানের লক্ষ্যমাত্রা ঝুলিয়ে দেয় দিল্লি। পঞ্জাব শেষ পর্যন্ত লড়াই চালায় বটে, যদিও শেষমেশ ম্যাচ হেরেই মাঠ ছাড়তে হয় তাদের।
জয়পুরে এলিট-বি গ্রুপের ম্যাচে টস জিতে শুরুতে ব্যাট করতে নামে দিল্লি। তারা নির্ধারিত ২০ ওভারে ৪ উইকেটের বিনিময়ে ১৯১ রান তোলে। নীতিশ রানা ১০৭ রানের অধিনায়কোচিত ইনিংস খেলে মাঠ ছাড়েন। ৬১ বলের ইনিংসে নাইট তারকা ৯টি চার ও ৭টি ছক্কা মারেন।
আরও পড়ুন:- Syed Mushtaq Ali Trophy: দ্বিতীয় ম্যাচেও রান পেলেন না ঋদ্ধি, রজতকে সঙ্গে নিয়ে ত্রিপুরাকে ম্যাচ জেতালেন বাংলার সুদীপ
রানা ৫টি চার ও ৩টি ছক্কার সাহায্যে ৩৩ বলে ব্যক্তিগত হাফ-সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন। তিনি শতরানের গণ্ডি টপকে যান ৮টি চার ও ৭টি ছক্কার সাহায্যে ৫৫ বলে। যশ ধুল ৪৫ বলে ৬৬ রান করে নট-আউট থাকেন। তিনি ৪টি চার ও ৪টি ছক্কা মারেন। ব্যাট হাতে সফল হননি অনুজ রাওয়াত (৩), হিতেন দালাল (৬) ও হিম্মত সিং (৬)। পঞ্জাবের হয়ে অভিষেক শর্মা ও সিদ্ধার্থ কউল ২টি করে উইকেট দখল করেন।
আরও পড়ুন:- Impact Player: ইমপ্যাক্ট প্লেয়ারের প্রথম সুবিধা নিল দিল্লি, মাঠে নামলেন এমন একজন, রাজ্যদলের আগেই যিনি IPL খেলেছেন
পালটা ব্যাট করতে নেমে পঞ্জাব ২০ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে ১৭৯ রান তোলে। ১২ রানের সংক্ষিপ্ত ব্যবধানে ম্যাচ জেতে দিল্লি। আনমোলপ্রীত সিং ৬৪, মনদীপ সিং ৪৪, অভিষেক শর্মা ৩৩ ও সনভীর সিং ১৬ রান করেন। ইশান্ত শর্মা ৪ ওভারে ১টি মেডেন-সহ ৩৫ রানের বিনিময়ে ২টি উইকেট দখল করেন। ২৪ রানে ২টি উইকেট নেন নীতিশ রানা। হিতেন দালালের পরিবর্তে ইমপ্যাক্ট প্লেয়ার হিসেবে মাঠে নামা হৃত্বিক শোকিন ১৭ রানে ১টি উইকেট দখল করেন।
For all the latest Sports News Click Here