‘যতবার ডার্বি…’, ইস্টবেঙ্গল-মোহনবাগান মহারণের আগে মীর হাজির ‘Awesome শালা’ নিয়ে
আজ ফুটবল মাঠে ইলিশ বনাম চিংড়ির চিরন্তন লড়াই। ইস্টবেঙ্গল-মোহনবাগান ডার্বি মানেই বাঙালির অ্যাড্রনালিন রাশ! সাম্প্রতিক রেকর্ড বলছে এটিকে মোহনবাগান একটু এগিয়ে শুরু করবে। গত ছয় ডার্বির প্রত্যেকটিতেই হারের মুখ দেখতে হয়েছে লাল হলুদ শিবিরকে। এবার কি ভাগ্য বদলবাবে দলের? নাকি ম্যাচ শেষে ফের খোঁচা শুনতে হবে- ‘যতবার ডার্বি, ততবার হারবি’। সেইসব উত্তর পেতে আরও কিছু সময়ের অপেক্ষা, তবে এদিন লাল-হলুদ সমুদ এবং সবুজ মেরুণ লড়াই শুরুর আগে বাঙালিদের ‘অ্যাড্রনালিন রাশ’ খানিক বাড়িয়ে দিলেন মীর এবং তাঁর ব্যান্ড ব্যান্ডেজ।
মীর মানেই ‘Awesome শালা’। মীরের ব্যান্ড ‘ব্যান্ডেজ’-এর এই সুপারহিট গান ১০ বছরের পূর্তিতে নতুন করে সামনে এসেছে। দিন চারেক আগেই মুক্তি পেয়েছে এই গানের মিউজিক ভিডিয়ো। গেরুয়া পঞ্জাবি আর নামাবলি গলায় ঝুলিয়ে মীর ও তাঁর সঙ্গী সাথীরা বলে উঠল- ‘Awesome শালা’। উত্তর কলকাতার অলিগলিতে নেচেকুদে তাঁদের মুখে একটাই বুলি- ‘ভেঙে মোর ঘরের চাবি নিয়ে যাবি কে আমারে? আগে তো নিয়ে আয় তালা, Awesome শালা….’।
এই বিশেষ দিনে ফেসবুকে মীরের ঘোষণা, ‘লেগেছে লেগেছে আবার লেগেছে রে! কি মনে হয়? আজ রাতে চিংড়ির মালাই কারি না ভাপা ইলিশ? যে দলই জিতুক… সেলিব্রেশন হবে Awesome শালার সঙ্গে নেচে!’ মীরের এই গানের ভিডিয়োয় ইস্টবেঙ্গল ও বাগান সমর্থকদের আবেগ মিলে মিশে একাকার। কিন্তু প্রশ্ন হল মীর নিজে কোন দলের সমর্থক?
নিজে কোন দলের দিকে ঝুঁকে আছেন সেই নিয়ে মুখ খুলতে না-রাজ মীর। তবে তাঁর সাফাই এই গান নির্দিষ্ট দলের জন্য লেখা হয়নি। মীর বলেন, ‘ডার্বি নিয়ে তর্কাতর্কি, বাকবিতণ্ডা তো হবেই.. তবে যে দলই জিতুক না কেন সেলিব্রেশন মাস্ট! আর সেই জয়ের উদযাপন যেন ‘অসামশালা’ গানটা দিয়েই হোক।’
আজ ফুটবল মাঠে ইলিশ বনাম চিংড়ির চিরন্তন লড়াই। ইস্টবেঙ্গল-মোহনবাগান ডার্বি মানেই বাঙালির অ্যাড্রনালিন রাশ! সাম্প্রতিক রেকর্ড বলছে এটিকে মোহনবাগান একটু এগিয়ে শুরু করবে। গত ছয় ডার্বির প্রত্যেকটিতেই হারের মুখ দেখতে হয়েছে লাল হলুদ শিবিরকে। এবার কি ভাগ্য বদলবাবে দলের? নাকি ম্যাচ শেষে ফের খোঁচা শুনতে হবে- ‘যতবার ডার্বি, ততবার হারবি’। সেইসব উত্তর পেতে আরও কিছু সময়ের অপেক্ষা, তবে এদিন লাল-হলুদ সমুদ এবং সবুজ মেরুণ লড়াই শুরুর আগে বাঙালিদের ‘অ্যাড্রনালিন রাশ’ খানিক বাড়িয়ে দিলেন মীর এবং তাঁর ব্যান্ড ব্যান্ডেজ।
মীর মানেই ‘Awesome শালা’। মীরের ব্যান্ড ‘ব্যান্ডেজ’-এর এই সুপারহিট গান ১০ বছরের পূর্তিতে নতুন করে সামনে এসেছে। দিন চারেক আগেই মুক্তি পেয়েছে এই গানের মিউজিক ভিডিয়ো। গেরুয়া পঞ্জাবি আর নামাবলি গলায় ঝুলিয়ে মীর ও তাঁর সঙ্গী সাথীরা বলে উঠল- ‘Awesome শালা’। উত্তর কলকাতার অলিগলিতে নেচেকুদে তাঁদের মুখে একটাই বুলি- ‘ভেঙে মোর ঘরের চাবি নিয়ে যাবি কে আমারে? আগে তো নিয়ে আয় তালা, Awesome শালা….’।
এই বিশেষ দিনে ফেসবুকে মীরের ঘোষণা, ‘লেগেছে লেগেছে আবার লেগেছে রে! কি মনে হয়? আজ রাতে চিংড়ির মালাই কারি না ভাপা ইলিশ? যে দলই জিতুক… সেলিব্রেশন হবে Awesome শালার সঙ্গে নেচে!’ মীরের এই গানের ভিডিয়োয় ইস্টবেঙ্গল ও বাগান সমর্থকদের আবেগ মিলে মিশে একাকার। কিন্তু প্রশ্ন হল মীর নিজে কোন দলের সমর্থক?
নিজে কোন দলের দিকে ঝুঁকে আছেন সেই নিয়ে মুখ খুলতে না-রাজ মীর। তবে তাঁর সাফাই এই গান নির্দিষ্ট দলের জন্য লেখা হয়নি। মীর বলেন, ‘ডার্বি নিয়ে তর্কাতর্কি, বাকবিতণ্ডা তো হবেই.. তবে যে দলই জিতুক না কেন সেলিব্রেশন মাস্ট! আর সেই জয়ের উদযাপন যেন ‘অসামশালা’ গানটা দিয়েই হোক।’
‘Awesome শালা’ গানের লোগো হলুদ-লালে লেখা রয়েছে, তাই অনেকের ঝারণা মীর নিঃসন্দেহে বাঙালদের সমর্থক। এর জবাবে মীর জানিয়েছেন, ‘আসলে ডার্বির কথা মাথায় রেখে তো লোগোটা তৈরি হয়নি, নইলে সবুজ-মেরুন করে দেওয়া যেত’।
তবে পুরোনো এক সাক্ষাৎকারে মীর জানিয়েছিলেন, ‘আমি ছোটবেলায় ডার্বি সূত্রে নারদ-নারদ খেলাটা দারুণ খেলতাম।’ মীরের কথায় বিতর্ক এড়াতে নিজেকে মহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবের সমর্থক হিসাবে তুলে ধরতেন। আদতে তিনি কোনও দলের সমর্থক নন, যে ভালো খেলবে তার প্রশংসক এবং পেটপুরে ইলিশ আর চিংড়ি খেতে আগ্রহী। মীর এই সময়কে জানিয়েছিলেন, ‘আমি লাল-হলুদ বা সবুজ-মেরুন সমর্থক নই। আমার চিংড়ি খেতে ইচ্ছে হলে মোহনবাগান, ইলিশ খেতে ইচ্ছে হলে আমি ইস্টবেঙ্গল। পুরোটা পেটের উপর, আর মাঠে যে ভালো খেলবে তার।’ এখন দেখবার আজকের এই মহারণ কে জিতবে?
For all the latest entertainment News Click Here