মোদী-মমতাকে ট্যাগ করে ‘ন্যাকা’ সুইগি টুইটের কারণ কী? টুইটারেই জবাব প্রসেনজিতের

সোশ্যাল মিডিয়ায় শনিবার দিনভর ট্রোলড হয়েছেন অভিনেতা প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়! মূলে আছে একটি টুইট। যা তিনি করেছিলেন ফুড ডেলিভারি অ্যাপ সুইগির বিরুদ্ধে অভিযোগ এনে! তবে, সে টুইটে বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আর দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে ট্যাগ করেছিলেন তিনি। আর সেখান থেকেই যত বিতর্ক! এবার আরও একটা টুইট করে ট্রোলারদেরই জবাব দিলেন বুম্বা দা। পরিষ্কার বললেন, একজন অভিনেতা হিসেবে নয়, তিনি সেই অভিযোগ জানিয়েছিলেন দেশের একজন সাধারণ নাগরিক হিসেবে। যাতে ভবিষ্যতে আর কাউকে এই সমস্যায় পড়তে না হয়। 

এক সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে নিজের টুইটে মোদী-মমতাকে ট্যাগ করার কারণ হিসেবে প্রসেনজিৎ মুম্বই থেকে জানান, ‘আমি আমার টুইটে নরেন্দ্র মোদীজি আর মমতা দিদিকে এই কারণে ট্যাগ করেছি যাতে এই ধরনের সার্ভিসের সাথে যারা যুক্ত তাঁরা আরও সচেতন হয়। বর্তমান সময়ে আমরা প্রায় সকলেই এই ধরনের অ্যাপের সঙ্গে জড়িয়ে পড়েছি। আমি নিজেও এগুলি ব্যবহার করি। কিন্তু যেই সমস্ত অ্যাপ খাবার বা ওযুধ দেয় তাদের আরও সাবধান থাকা উচিত। কারণ, ঠিক সময়ে ওষুধ না পৌঁছলে বড় কোনও সমস্যা হতে পারে। আর খাবারও মানুষ তখনই অর্ডার করে যখন সে ঠিক করে বাড়িতে রান্না করবে না বা বাড়িতে অতিথি এসেছে। এই অবস্থায় ডেলিভারি ঠিক মতো না হলে কি সে না খেয়ে থাকবে?’




প্রসেনজিৎ আরও বলেন, ‘আমার কারও ওপর কোনও ব্যক্তিগত রাগ নেই। আমি আবারও খাবার অর্ডার করেছি তারপর। কিন্তু আমি চাই যাতে ভবিষ্যতে আর কাউকে এই সমস্যায় পড়তে না হয়।’

নিজের সাক্ষাৎকারের একটি অংশ টুইটারেও শেয়ার করেন অভিনেতা। তবে, নেটপাড়ার অনেকেই মোটেও সন্তুষ্ট নয় প্রসেনজিতের এই যুক্তিতে। এখনও তাঁদের একটাই দাবি, কেন শুধু সুইগিকে ট্যাগ করলেন না প্রসেনজিৎ। যে কোম্পানি বেসরকারি, তাঁদের কাজ নিয়ে কেন অভিযোগ জানালেন মোদী-মমতাকে! কারও কারও মতো এসবই প্রসেনজিতের পাবলিসিটি স্ট্যান্ট!

For all the latest entertainment News Click Here 

Read original article here

Denial of responsibility! TechAI is an automatic aggregator around the global media. All the content are available free on Internet. We have just arranged it in one platform for educational purpose only. In each content, the hyperlink to the primary source is specified. All trademarks belong to their rightful owners, all materials to their authors. If you are the owner of the content and do not want us to publish your materials on our website, please contact us by email – [email protected]. The content will be deleted within 24 hours.