মাইগ্রেন থেকে ভয়ঙ্কর পরিণতি, সন্তানদের রেখে মাত্র তিরিশেই চসে গেলেন টিকটক তারকা
কিছুদিন আগেই জানিয়েছিলেন ভয়ঙ্কর মাইগ্রেনের ব্যথায় কাবু তিনি। এখবর জাননোর কয়েকদিন পরই যে এমন ঘটনা ঘটবে তা কেইবা জানত! নিউরাইটিস-এর কারণে মাত্র ৩০-এই মৃত্যু হল মার্কিন টিকটক তারকা মিস থমাসের। ১৭ মার্চ, গত শুক্রবারই মৃত্যু হয় মিস থমাসের। তবে এখবর তাঁর অনুরাগীদের অগোচরেই ছিল। সোশ্যাল মিডিয়ার জনপ্রিয় তারকার মৃত্যুর খবর ‘গোফাউন্ডমি’ নামক একটি প্রতিবেদনের মাধ্যমে সকলকে জানান তাঁর কাছের বন্ধু অ্যালিক্স রিস্ট। আর তারপরই বিষয়টি প্রকাশ্যে আসে।
কয়েক সপ্তাহ আগে একটি ইনস্টাগ্রাম পোস্টে, মিসেস থমাস জানান, তাঁর অপটিক নিউরাইটিস ধরা পড়েছে, যার কারণে চোখের অপটিক স্নায়ু ফুলে যায়। গত ৫ মার্চ থমাস লিখেছিলেন, ‘কয়েক মাস আগে আমার অপটিক নিউরাইটিস ধরা পড়ে, বলা হয় আমার মাইগ্রেন মানসিক চাপের সঙ্গে সম্পর্কিত। চিকিৎসকরা ভেবেছিলেন, যে আমার এমএস ছিল যা আপাতত সেরেছে, যদিও এখন আমার মানসিক চাপ আক্ষরিক অর্থেই আমাকে আমার মাইগ্রেন থেকেও দূরে সরিয়ে রাখে। এই কঠিন সময়ে আমার দুই সন্তানকে দেখাশোনা করার জন্য আমার বাবা-মাকে ধন্যবাদ জানাতে চাই।’
আরও পড়ুন-‘ভাত ছড়ালে শুধু কাক নয়, সব প্রাণীই আসে, এমনকি মানুষও’, স্মৃতিতে ডুব দিলেন চঞ্চল
আরও পড়ুন-কে বলবে বয়স ৭৪! গঙ্গার বেশে ব্যালে নৃত্যে মুগ্ধ করলেন ‘ড্রিম গার্ল’ হেমা মালিনী
থমাসের এই পোস্টের কিছুদিন পরেই তাঁর বন্ধু অ্যালিক্স রিস্ট GoFundMe-পেজে লেখেন, ‘দুই ছেলে আইজ্যাক এবং এলিয়াহ -কে রেখে চলে গেলেন মিস থমাস। ওঁর মৃত্য়ু ভীষণভাবেই অপ্রত্যাশিত’।
কিছুদিন আগেই মাইগ্রেনের সমস্যা থেকে সম্পূর্ণ মুক্তি পেতে অস্ত্রোপচারের কথা জানিয়েছিলেন মিসেস থমাস। জানা যায় অস্ত্রোপচারের পর তিনি হাসপাতালে ১ সপ্তাহ ছিলেন। তবে এরপরও কোনও সুরাহা হয়নি, হাসপাতাল থেকে ফিরতেই তাঁর মাইগ্রেনের সমস্যা আরও বেড়ে যায় বলে জানা যায়। প্রসঙ্গত মিসেস থমাসের টিকটক প্রোফাইলে ৭২ হাজার অনুগামী রয়েছেন।
For all the latest entertainment News Click Here