বিমানবন্দরে ঢোকার মুখে অক্ষয়ের ছেলেকে আটকাল নিরাপত্তারক্ষী, আরভের কাণ্ড ভাইরাল!

অক্ষয় কুমারের ছেলে আরভ ভাটিয়ার সম্প্রতি মুম্বাই বিমানবন্দরে হাজির হয়েছিলেন নীল টি-শার্ট এবং ডেনিম প্যান্ট পরে। সেই সময়ই পাপারাৎজিদের ক্যামেরায় ধরা পড়েন তিনি। যা সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে তা হল, তিনি যখন প্রবেশদ্বারের দিকে এগিয়ে যাচ্ছিলেন, তখন আরভকে একজন সিআইএসএফ আধিকারিক থামান নিরাপত্তা সংক্রান্ত কিছু পরীক্ষা করে দেখার জন্য়। আর নিয়ম মেনে যথেষ্ট শান্তভাবে আরভ তার নথি পেশ করেন। নিরাপত্তারক্ষীরাও সব পরীক্ষা করে দেখার পর তাঁকে এগিয়ে যাওয়ার অনুমতি দেন।

বিমানবন্দরে অক্ষয়-টুইঙ্কলের ছেলের এই ভিডিয়োটি দেখার পরপরই বেশ কয়েকজন নেটিজেন কমেন্ট সেকশনে নানা ধরনের মন্তব্য ছুঁড়ে দিয়েছেন আরভের আচরণের জন্য প্রশংসা করেন। একজন বলেছেন, ‘এর মধ্যে এই অ্যাটিটিউড নেই যেটা আরিয়ানের মধ্যে আছে।’, আরেকজন লিখেছেন, ‘খুব সহজ-সরল আর কিউট।’ আরও পড়ুন: চেহারায় কত বদল! টুথপেস্টের পুরনো বিজ্ঞাপনে চেনা দায় পাঠান-নায়িকাকে

লাইমলাইট থেকে দূরেই থাকেন অক্ষয়-টুইঙ্কলের ২০ বছরের ছেলে। পড়াশোনার জন্য রয়েছেন আপাতত দেশের বাইরে। সোশ্যাল মিডিয়াতেও খুব কম ছেলের ছবি শেয়ার করেন দুই তারকা। সম্প্রতি হিন্দিস্তান টাইমসের লিডারশিপ সামিটে উপস্থিত হয়েছিলেন রাম সেতু তারকা। সেখানে ছেলে প্রসঙ্গে তাঁকে বলতে শোনা যায়, তিনি চেষ্টা করেছিলেন আরভকে পাশে বসিয়ে সিনেমা দেখিয়ে জ্ঞান বিতরণ করতে। তবে ছেলের এসবে কোনও আগ্রহই নেই। অক্ষয়ের ছেলের ইচ্ছে ফ্যাশন ডিজাইনিংয়ে যাওয়ার। অক্ষয়ের কথায়, ‘আসলে এটা করার দুটো উপায় আছে। এক, হয় তুমি লুকিয়ে রাখো আর দুই, আর তুমি ওদেরকে এতটাই দাও যে ওরা আগ্রহই হারিয়ে ফেলে।’ আরভ তাহলে মায়ের পথে হাঁটছেন? টুইঙ্কলও নিজেকে দূরে সরিয়ে নিয়েছেন বলিউড থেকে। নিজের মুখেই জানিয়েছেন অভিনয়ের আগ্রহ তাঁর সেভাবে কখনোই ছিল না।

২০০১ সালে বিয়ে করেন অক্ষয়-টুইঙ্কল। ২০০২ সালে জন্ম হয় ছেলে আরভের। ২০১২ সালে আসে মেয়ে নিতারা। আপাতত টুইঙ্কল অভিনয় থেকে অনেক দূরে, একজন লেখিকা হিসেবে নিজের কেরিয়ার গড়ে নিয়েছেন। অক্ষয় যদিও চুটিয়ে কাজ করছেন বলিউডে। সঙ্গে মোদী-ঘনিষ্ঠ হিসেবেও পরিচিতি রয়েছে বাজারে।

 

For all the latest entertainment News Click Here 

Read original article here

Denial of responsibility! TechAI is an automatic aggregator around the global media. All the content are available free on Internet. We have just arranged it in one platform for educational purpose only. In each content, the hyperlink to the primary source is specified. All trademarks belong to their rightful owners, all materials to their authors. If you are the owner of the content and do not want us to publish your materials on our website, please contact us by email – [email protected]. The content will be deleted within 24 hours.