বিড়ি চুরি করে খেতে গিয়ে মায়ের থেকে চপ্পল পেটা খেয়েছিলেন বীরেন্দ্র সেহওয়াগ!

৪৩ বছরে পা দিলেন বীরেন্দ্র সেহওয়াগ। নজফগড় কে নবাব কিন্তু মাঠের পাশাপাশি বাড়িতেও বেশ জনপ্রিয়। শুধু সমর্থকদের কাছেই নয়, সেহওয়াগ পরিবারের লোকজনের কাছেও হিরো। আর সেটা বীরুর স্ত্রী আরতি বুঝিয়ে দিলেন একটি পোস্টের মাধ্যমে। ২০ অক্টোবর বুধবার আরতি সেহওয়াগ, স্বামীকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। সোশ্যাল মিডিয়ায় তিনি লিখেছেন, অনেকের জীবন বদলে দিয়েছ। পরিবারের সবাই তোমার জন্য গর্ববোধ করে। অত্যন্ত পরিশ্রমী একজন মানুষকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা।

এদিন বীরেন্দ্র সেহওয়াগকে অনেকেই জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। তবে মাঠের বাইরে বীরু একজন পরিবারকেন্দ্রিক মানুষ। বেশিরভাগ সময়টা তিনি স্ত্রী ও দুই ছেলের সঙ্গেই কাটান। ২০০৪ সালে আরতির সঙ্গে সেহওয়াগের বিয়ে হয়েছিল। তবে ছোট থেকেই আরতির সঙ্গে আলাপ হয়েছিল সেহওয়াগের। শোনা যায় বীরেন্দ্র সেহওয়াগ যখন বয়স ২১ বছর, তখন তিনি আরতিকে মজা ছলে প্রেমের প্রস্তাব দিয়েছিলেন। কিন্তু আরতি তা সত্য ভেবে নিয়েছিলেন। আরতি সঙ্গে সঙ্গে সেহওয়াগের প্রেমের প্রস্তাবে হ্যাঁ বলেছিলেন। তার বাবা-মা যখন এই বিষয়ে জানতে পারেন তখন তারা বিয়ে দিতে রাজি হননি। দুজনেই প্রায় ১৫ বছর ধরে তাদের সম্পর্কের খবর গোপন রেখেছিলেন। তাঁরা দুজজনেই বছরের পর বছর পরস্পরের সঙ্গে যোগাযোগ রেখেছিলেন। শেষমেশ সেই সম্পর্ক বিয়েতে পর্যন্ত গড়ায়। সেহওয়াগ ও আরতির বিয়ের অনুষ্ঠান হয়েছিল প্রয়াত কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অরুণ জেটলির বাসভবনে।




২০০৭ সালে সেহওয়াগ ও আরতির ঘরে প্রথম পুত্রসন্তান জন্ম নেয়। তার নাম আর্যবীর। ২০১০ সালে জন্ম হয় তাঁদের দ্বিতীয় পুত্রের। তার নাম বেদান্ত। বীরেন্দ্র সেহওয়াগের সঙ্গে বেশ কিছু মজার ঘটনা জড়িয়ে রয়েছে। শোনা যায় শৈশবে একবার বিড়ি খেতে গিয়ে ধরা পড়েছিলেন বীরু। তারপরে বীরুরমা তাকে চটি দিয়ে পিটিয়েছিলেন। বীরু ছোটবেলা থেকেই খুব দুষ্টু ছিলেন। জানা যায় একবার তিনি তার বাবার বিড়ি প্যাকেট চুরি করে নিয়েছিলেন। বিড়ি চুরি করার পর, বীরু এবং তার কাকার ছেলে বাড়ির পাশের হাসপাতালের দেওয়ালে বসে বিড়ি ফুঁকতে থাকেন। সেহওয়াগের মা এই বিষয়ে জানার সাথে সাথে সেখানে পৌঁছে যান এবং তিনি বীরুকে চপ্পল এবং লাঠি পেটা করতে থাকেন। বীরেন্দ্র সেহওয়াগের ৪৩ জন্মদিনে এমনই সব মজার ঘটনা উঠে এল।

For all the latest Sports News Click Here 

Read original article here

Denial of responsibility! TechAI is an automatic aggregator around the global media. All the content are available free on Internet. We have just arranged it in one platform for educational purpose only. In each content, the hyperlink to the primary source is specified. All trademarks belong to their rightful owners, all materials to their authors. If you are the owner of the content and do not want us to publish your materials on our website, please contact us by email – [email protected]. The content will be deleted within 24 hours.