বনি-কুণালের সম্পর্ক ঘিরে তৈরি হবে জটিলতা? ‘গাঁটছড়া’র গল্পে নতুন মোড়
কুণালের বিয়ের জন্য শুভ দিন খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। একটি দিন পাওয়া গিয়েছে বটে। কিন্তু তার জন্য অপেক্ষা করতে হবে সাত বছর! এই খবর শুনেই আনন্দে নেচে ওঠে বনি। খড়ির ধমকে যদিও থামতে হয় তাঁকে।
কিছু ক্ষণের মধ্যেই যদিও বনির আনন্দ মাটি হয়! জানা যায়, আশীর্বাদের দিন দুয়েকের মাথায় একটি বিয়ের দিন আছে। সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, সেদিনই সাতপাক ঘুরবে কুণাল। বিয়ের সমস্ত আয়োজনের দায়িত্ব পড়ে খড়ির কাঁধে। বোনকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেয় দ্যুতিও।
এই তাড়াহুড়োর বিয়ে নিয়ে খড়ির মনে সংশয়। এ দিকে ঋদ্ধি বিদেশে। অগত্যা ফোন করে স্বামীকে মনের কথা বলে সে। কুণালের বিয়েতে উপস্থিত থাকার আশ্বাস দেয় ঋদ্ধি। বলে, ভালো ভাবে মিটবে সব কিছু।
অন্য দিকে, কুণালের ব্যাচেলর পার্টির আয়োজন করা হয়। ডাক পড়ে বনিরও। অনিচ্ছা সত্ত্বেও সেখানে যায় সে। সেখানেই ফের রাহুল-দ্যুতির পুরনো খেলা শুরু। কুণালের বিয়েতে বাধা সৃষ্টি করে সিংহ রায় পরিবারের থেকে প্রতিশোধ নেওয়ার পরিকল্পনা তাদের। কুণালের জুসে মদ মিশিয়ে দেওয়া হয়। আর তা খেয়েই টালমাটাল অবস্থা বাড়ির ছোট ছেলের।
কুণালকে সামলায় বনি। সেই সুযোগেই বলে দেয় মনের কথা। নেশাগ্রস্ত কুণাল তখন বেহুঁশ হয়ে মেঝেতে। সেই আওয়াজ শুনে ছুটে আসে খড়ি। হাজির মধুজাও। ছেলের এই অবস্থার জন্য বনিকেই দায়ী করে সে। তখনই বোনের পাশে দাঁড়ায় খড়ি। জানিয়ে দেয়, সে এমন কিছু করবে না যাতে তার পরিবার লজ্জিত হয়।
বনি-কুণালের সম্পর্ক ঘিরে চিঁড় ধরবে পরিবারে? এখন সেটাই দেখার।
For all the latest entertainment News Click Here