‘ফের থাপ্পড় খেল’, কেরালা স্টোরি নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের প্রশ্নের পর মত রুদ্রনীলের

দ্য কেরালা স্টোরি (The Kerala Story) যবে থেকে মুক্তি পেয়েছে তবে থেকেই যেন এই ছবি নিয়ে বিতর্ক উসকে গিয়েছে। সম্প্রতি সেই বিতর্কে জড়িয়েছে পশ্চিমবঙ্গের নাম। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee) তড়িঘড়ি ‘অপ্রীতিকর হিংসার ঘটনা’ এড়াতে রাজ্যে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেন এই ছবিকে। আর সেই কারণেই তাঁকে এবং তাঁর সিদ্ধান্তকে পড়তে হয় চরম সমালোচনার মুখে। অভিনেতা থেকে রাজনীতিবিদ, সেন্সর বোর্ডের সদস্য সকলেই তাঁর এই সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করেছেন। মামলাটি গড়িয়েছে সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court) পর্যন্ত। শুক্রবার শুনানি ছিল এই মামলার। সেখানেই প্রশ্নের মুখে পড়তে হয় রাজ্য সরকারকে। জিজ্ঞেস করা হয় কেন পশ্চিমবঙ্গে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হল সুদীপ্ত সেনের এই ছবিকে। সুপ্রিম কোর্টের তরফে এদিন বলা হয় পশ্চিমবঙ্গ গোটা দেশের থেকে আলাদা নয়, গোটা দেশেই তো ছবিটা চলছে। তাহলে পশ্চিমবঙ্গে কেন নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হল এই ছবিকে?

এবার এই বিষয়ে প্রতিক্রিয়া জানালেন অভিনেতারা। টিভি৯ বাংলাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে কৌশিক সেন (Koushik Sen) তাঁর আগের বক্তব্যের মতোই রাজ্য সরকারের সমর্থনে বলেন, ‘সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ রাজ্য সরকারের মানা উচিত। তবে আমি আগেও রাজ্য সরকারের এই সিদ্ধান্তকে সমর্থন করেছিলাম এখনও করছি। আসলে আমি মনে করি সমস্ত রাজ্যের সামাজিক, রাজনৈতিক ছবি আলাদা। আর এই রাজ্যের বিচারেই রাজ্য সরকার সেই সিদ্ধান্ত নিয়ে ছিল। আর আমার সেই কারণেই মনে হয়েছিল রাজ্য সরকারের এই সিদ্ধান্তকে সমর্থন করা যায়।’

কৌশিক সেন যতই মমতার সিদ্ধান্তকে সমর্থন করুন অন্য সুর শোনা গেল রুদ্রনীল ঘোষের (Rudranil Ghosh) মুখে। তিনি বলেন, ‘এটা হওয়ারই ছিল। মুখ্যমন্ত্রী কেন আগে থেকে অশান্তি হবে বলে ধরে নিচ্ছেন? গোটা দেশেই তো সিনেমাটি চলছে, কোথাও তো কোনও সমস্যা হচ্ছে না।’ অভিনেতার মতে এটা কেবলই একটা অজুহাত। তিনি আরও বলেন, ‘কোর্টে গেলে রাজ্য সরকারকে ধাক্কা খেতে হবে সেটা তো সবাই জানত। এবার আরও একবার থাপ্পড় খেল। পশ্চিমবঙ্গকে বারবার রাজ্য সরকারের এমন সিদ্ধান্তের জন্য লজ্জায় পড়তে হচ্ছে।’

For all the latest entertainment News Click Here 

Read original article here

Denial of responsibility! TechAI is an automatic aggregator around the global media. All the content are available free on Internet. We have just arranged it in one platform for educational purpose only. In each content, the hyperlink to the primary source is specified. All trademarks belong to their rightful owners, all materials to their authors. If you are the owner of the content and do not want us to publish your materials on our website, please contact us by email – [email protected]. The content will be deleted within 24 hours.