পুলিশে চাকরি পেতে চলেছে বনি! পুরোপুরি ঘুরে যাবে ‘গাঁটছড়া’র গল্পের মোড়?
সিংহ রায় বাড়িতে পুলিশের আগমন। ওড়িশা থেকে প্রসূনকে নিয়ে এসেছে তারা। পরিবারের সদস্যদের দেখে ফের নতুন ফাঁদ পাতে সে। শুরু করে ক্ষমা চাওয়ার অভিনয়।
প্রসূন ভেবেছিল, স্ত্রী মধুশ্রীর মন গলাতে পারবে। কিন্তু তেমন কিছুই হল না। স্বামীকে ক্ষমা করল না সে। উল্টে তার বিরুদ্ধে সাক্ষী দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পরিবারের সকলের কাছেই অপমানিত হয় প্রসূন। কোনও পথ না পেয়ে শেষমেশ খড়ির দ্বারস্থ হয় সে। কিন্তু পিশেমশাইকে কোনও সাহায্য করে না খড়ি। জেলে যাওয়ার আগে ফের সিংহ রায় পরিবারের ক্ষতি করার প্রতিজ্ঞা নেয় প্রসূন।
কলকাতার বাইরে প্রসূনের মতো অপরাধীকে একা বাগে আনা মুখের কথা নয়! বনির এই সাহসিকতায় মুগ্ধ হয়ে তাকে পুলিশে চাকরি দেওয়া হবে। এই খবর শুনে বেজায় খুশি বনির দুই দিদি।
(আরও পড়ুন: কুণালের সঙ্গে সম্পর্ক ভাঙল বনি! ‘গাঁটছড়া’র নতুন পর্বে এ কোন বিপদের সংকেত?)
কুণালের সঙ্গে সম্পর্ক ভেঙে ভট্টাচার্য বাড়িতে ফিরে এসেছে বনি। বিয়ে ভেঙে যাওয়া নিয়ে প্রতিবেশীদের কটাক্ষের মুখে পড়তে হয় তাকে। কিন্তু বনি কি আর চুপ করে থাকার পাত্রী! প্রতিটি অপমানের পাল্টা জবাব দেয় সে।
(আরও পড়ুন: মধুচন্দ্রিমার কল্যাণে ‘গাঁটছড়া’য় নয়া মোড়! ঋদ্ধিকে দেখে অবাক হতে পারেন)
অন্য দিকে, দত্তদের ডিজাইনারকে খুঁজে বার করতে মরিয়া ঋদ্ধি। তাকে টক্কর দিতে প্রস্তুত তার প্রতিদ্বন্দ্বীও। সিংহ রায় বাড়িতে বসে বাবাকে সাহায্য করে চলেছে অয়না। নিজের পরিবারের অপমানের প্রতিশোধ নিতেই তো সেখানে ফিরে এসেছে সে!
ঋদ্ধিকে সত্যিটা বলার সিদ্ধান্ত নেয় খড়ি। অর্থাৎ এত দিন অজান্তে সে-ই যে দত্তদের হয়ে গয়না ডিজাইন করেছে, তা এ বার স্বামীকে জানাবে খড়ি। এর পরেও কি এক থাকবে দু’জনের রসায়ন? অটুট থাকবে সম্পর্ক? এখন সেটাই দেখার।
For all the latest entertainment News Click Here