পর পর দু’বার মিসক্যারেজ! তবুও দ্বিতীয় সন্তান নেওয়ার চেষ্টা ছাড়েননি গীতা-হরভজন
চলতি বছরের ১০ জুলাই গীতা বসরা এবং হরভজন সিং-এর কোল আলো করে এসেছে তাঁদের দ্বিতীয় সন্তান জোবান।পুরো নাম জোবান বীর সিং প্লাহা এই প্রাক্তন বলিউড অভিনেত্রী জন্ম দিয়েছেন এক পুত্র সন্তানের। কিন্তু ছেলের জন্মের আগে দু দু’বার মিসক্যারেজ হয়েছিল গীতার। এই কারণে গত দু’বছর মানসিক চাপের মধ্যে দিয়েও গিয়েছিলেন অভিনেত্রী। এক সাক্ষাৎকারে কোনও লুকোছাপা না করে সেকথা জানিয়েওছিলেন তিনি।
প্রথমবার ২০১৯ সালে মিসক্যারেজ হয় গীতার। এরপর লকডাউনের মধ্যে ২০২০ সালে ফের একবার দ্বিতীয়বার মিসক্যারেজ হয় গীতার। সেই কঠিন সময়ে স্বামী হরভজন তাঁর পাশেই ছিলেন। এ প্রসঙ্গে গীতা বলেছিলেন,’ মিসক্যারেজ হলে হরমোনের অনেক সমস্যা হয়। ফের মা হওয়া কঠিন ছিল। কিন্তু সেই সময় নিজেকে শক্ত রেখেছিলাম, আমি হতাশ হইনি’।দ্বিতীয় মিসক্যারেজের পর পঞ্জাবে শ্বশুরবাড়িতে চলে গিয়েছিলেন গীতা এবং হরভজন। এরপর সন্তানসম্ভবা হতেই সমস্ত সতর্কতা অবলম্বন করেছিলেন তিনি।
সম্প্রতি, ই টাইমসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে গীতা জানান যে তাঁর সেই সাক্ষাৎকার প্রকাশ্যে আসার পর থেকে বহু মহিলার শুভেচ্ছা পেয়েছেন তিনি। বার্তা পেয়েছেন ভালোবাসারও। হরভজনের স্ত্রীয়ের কথায়, ‘ আজ পিছনে ফায়ার তাকালে নিজেরই মনে হয় ভাগ্যিস এই বিষয়ে মুখ খুলেছিলাম। বহু মহিলা ব্যক্তিগতভাবে আমাকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন এই বলে যে তাঁরা নাকি আমার কথা শুনে ফের আশায় বুক বেঁধেছেন।আসলে, একজন নারীর জীবনে সম্ভবত সবথেকে কঠিন সময় যখন তাঁর গর্ভপাত হয়। তবে সঙ্গে এটাও ঠিক যে আজকাল মিসক্যারেজ-এর মুখোমুখি হচ্ছেন বহু মহিলা। আর আমাদের জীবনযাত্রাই মিসক্যারেজ হওয়ার পিছনে অন্যতম উপাদান। আমি শুধু এটুকু বলতে চাই মিসক্যারেজ হওয়া মানেই জীবনের শেষ নয়। আশা ছাড়তে নেই’।
চলতি বছরের ১০ জুলাই গীতা বসরা এবং হরভজন সিং-এর কোল আলো করে এসেছে তাঁদের দ্বিতীয় সন্তান জোবান।পুরো নাম জোবান বীর সিং প্লাহা এই প্রাক্তন বলিউড অভিনেত্রী জন্ম দিয়েছেন এক পুত্র সন্তানের। কিন্তু ছেলের জন্মের আগে দু দু’বার মিসক্যারেজ হয়েছিল গীতার। এই কারণে গত দু’বছর মানসিক চাপের মধ্যে দিয়েও গিয়েছিলেন অভিনেত্রী। এক সাক্ষাৎকারে কোনও লুকোছাপা না করে সেকথা জানিয়েওছিলেন তিনি।
প্রথমবার ২০১৯ সালে মিসক্যারেজ হয় গীতার। এরপর লকডাউনের মধ্যে ২০২০ সালে ফের একবার দ্বিতীয়বার মিসক্যারেজ হয় গীতার। সেই কঠিন সময়ে স্বামী হরভজন তাঁর পাশেই ছিলেন। এ প্রসঙ্গে গীতা বলেছিলেন,’ মিসক্যারেজ হলে হরমোনের অনেক সমস্যা হয়। ফের মা হওয়া কঠিন ছিল। কিন্তু সেই সময় নিজেকে শক্ত রেখেছিলাম, আমি হতাশ হইনি’।দ্বিতীয় মিসক্যারেজের পর পঞ্জাবে শ্বশুরবাড়িতে চলে গিয়েছিলেন গীতা এবং হরভজন। এরপর সন্তানসম্ভবা হতেই সমস্ত সতর্কতা অবলম্বন করেছিলেন তিনি।
সম্প্রতি, ই টাইমসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে গীতা জানান যে তাঁর সেই সাক্ষাৎকার প্রকাশ্যে আসার পর থেকে বহু মহিলার শুভেচ্ছা পেয়েছেন তিনি। বার্তা পেয়েছেন ভালোবাসারও। হরভজনের স্ত্রীয়ের কথায়, ‘ আজ পিছনে ফায়ার তাকালে নিজেরই মনে হয় ভাগ্যিস এই বিষয়ে মুখ খুলেছিলাম। বহু মহিলা ব্যক্তিগতভাবে আমাকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন এই বলে যে তাঁরা নাকি আমার কথা শুনে ফের আশায় বুক বেঁধেছেন।আসলে, একজন নারীর জীবনে সম্ভবত সবথেকে কঠিন সময় যখন তাঁর গর্ভপাত হয়। তবে সঙ্গে এটাও ঠিক যে আজকাল মিসক্যারেজ-এর মুখোমুখি হচ্ছেন বহু মহিলা। আর আমাদের জীবনযাত্রাই মিসক্যারেজ হওয়ার পিছনে অন্যতম উপাদান। আমি শুধু এটুকু বলতে চাই মিসক্যারেজ হওয়া মানেই জীবনের শেষ নয়। আশা ছাড়তে নেই’।
|#+|
বক্তব্যর শেষে গীতার সংযোজন, ‘দুবার মিসক্যারেজ হওয়ার পরেও হাল ছাড়িনি। মানসিকভাবে আমার কাছে খুব কঠিন সময় ছিল। দাঁতে দাঁত চেপে লড়াই করেছি নিজের সঙ্গে। পাশে ছিল ভাজ্জি। দেখুন, এরপরেও তো আমরা দ্বিতীয় সন্তানের জন্মের জন্য চেষ্টা চালিয়ে গেছিলাম’।
For all the latest entertainment News Click Here