পড়া ছেড়ে মোবাইলে ব্যস্ত মিঠাই-এর ‘পিঙ্কিজি’ অনন্যা! মেয়ের নামে আর কী বলল বাবা?

এখনও স্কুলের গণ্ডি পেরোতে পারেননি অনন্যা গুহ। তবে টলিউডে নিজের নাম করেছেন দুর্দান্তভাবে। একাধিক জনপ্রিয় মেগায় কাজ করেছেন। সোশ্যাল মিডিয়াতেও ভীষণ অ্যাক্টিভ। সম্প্রতি বাবা বিশ্বপ্রিয় গুহ-র সঙ্গে এসেছিলেন দিদি নম্বর ১-এর মঞ্চে। আর এখানেই বাবার ভুরি ভুরি অভিযোগ মেয়েকে ঘিরে।

চ্যানেলের তরফে যে প্রোমো শএয়ার করা হয়েছে তাতে দেখা যাচ্ছে রচনা বলছেন ‘আর তিন মাস পর ক্লাস টুয়লভের পরীক্ষা। সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রত্যেকদিন তো ৬-৭টা আপডেট দেখি’। মাঝখানে অনন্যার বাবা বলে ওঠেন, ‘আরও বেশি হবে’। ‘পড়া কখন হয়, শ্যুটিং কখন হয়, এই আপডেটেশনের জন্য কাজ কখবন হয়’, অবাক প্রশ্ন রচনার।

অনন্যা মুখ নামিয়ে হাসতে থাকলে কী হবে। পাশ থেকে তাঁর বাবা বলে ওঠেন, ‘পড়াছাড়া বাকিগুলো সব হয়।’ অল্প বয়সেই জনপ্রিয়তা পেয়েছেন তিনি। ‘কৃষ্ণকলি’র মুন্নি চরিত্র দিয়ে তিনি জায়গা করে নিয়েছিলেন দর্শক মনে। আপাতত লক্ষ্মী কাকিমা, মিঠাই-সহ আরও বেশ কিছু ধারাবাহিকে কাজ করছেন।

এর আগেরবার অনন্যার সঙ্গে রচনার শো-তে এসেছিলেন তাঁর মা। আর সেখানে এসে মেয়ের নামে বলেছিলেন, শ্যুট না থাকলেও সেটে চলে যান অনন্যা। আবার, অনলাইনে ক্লাস ফাঁকি দেন খুব। তবে, লকডাউনের সময় নানা কাজ করে মা-কে অনেক সাহায্য করেছেন। রান্না করতেও বড় ভালোবাসেন। ইউটিউব দেখেই ট্রাই করেন নিত্য নতুন রেসিপি।

দিনকয়েক আগে বিকিনিতে বেশ কিছু ছবি শেয়ার করেছিলেন অনন্যা। যা দেখে অনেকেই কটাক্ষ করেছিল। একজন লিখেছিল, ‘তাহলে শাড়ি পরে কী লাভ। বাড়িতে পিতা মাতা ভাই বোন আছে। ওরা দেখলে ছবিটা কেমন ভাবে গ্রহণ করবে। আসলে মডেলিং জগত এমনই। ওদের এই কারণেই সংসার টিকে না। টিকবে কেমন করে, নিজের স্বামীকে রেখে অন‍্য ছেলের সাথে… আর থাক।’ আর এর জবাবে চুপ থাকেননি অনন্যা। কড়া ভাষাতেই দিয়েছিলেন জবাব। লিখলেন, ‘শাড়ি পরেও লাভ নেই। সবটাই এক।’

 

For all the latest entertainment News Click Here 

Read original article here

Denial of responsibility! TechAI is an automatic aggregator around the global media. All the content are available free on Internet. We have just arranged it in one platform for educational purpose only. In each content, the hyperlink to the primary source is specified. All trademarks belong to their rightful owners, all materials to their authors. If you are the owner of the content and do not want us to publish your materials on our website, please contact us by email – [email protected]. The content will be deleted within 24 hours.