নিজেকে নয়, ‘সৎ ভাই’ অক্ষয়কেই ‘রেস’-এর সাফল্যের বড় কারণ বললেন সইফ! জানেন কেন? 

২১ মার্চ, ২০০৮। বক্স অফিস কাঁপিয়ে মুক্তি পেয়েছিল ‘রেস’। ছবিতে প্রধান দুই ভূমিকায় দেখা গিয়েছিল সইফ আলি খান এবং অক্ষয় খান্না-কে। ‘রেস’-এ দুই সৎ ভাইয়ের চরিত্রেই দেখা গিয়েছিল এই দুই বলি-অভিনেতাকে। ছবিতে অক্ষয়ের সঙ্গে কাজ করার অভিজ্ঞতা প্রসঙ্গে তাঁর ভূয়সী প্রশংসা করেছিলেন সইফ। জানিয়েছিলেন, অত্যন্ত প্রতিভাশালী একজন অভিনেতা অক্ষয়। সোমবার ১৪ বছরে পা দিল এই ছবি।

পি টি আই-কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ছবিতে নিজের ‘সৎ ভাই’ অক্ষয়ের সম্পর্কে বলতে গিয়ে সইফ বলেন, ‘রেস-এর সাফল্যের অন্যতম কারণ অক্ষয় খান্না।ছবিতে নিজের অভিনীত চরিত্রটিকে ও এত দারুণভাবে ফুটিয়ে তুলেছিল, যা এককথায় অনবদ্য। তাছাড়া, বাকিরাও সবাই এত দারুণ উৎসাহ নিয়ে এই ছবিতে কাজ করেছিলেন যে সব মিলিয়ে ‘রেস’ অন্য উচ্চতায় পৌঁছে গিয়েছিল।’ সামান্য থেমে তাঁর সংযোজন, ‘ সবাই এই ছবিতে দারুণ মিলেমিশে কাজ করেছিল। সত্যি কথা বলতে কী, আমার জীবনের অন্যতম সেরা সময় কেটেছে এই ছবির শ্যুটিংয়ে। আমার কেরিয়ারের অন্যতম মজাদার এবং প্রিয় ছবি রেস।’

‘রেস’-এ নিজের সহ-অভিনেতাদের কথা বলতে গিয়ে সইফ বলেছেন, ‘ ছবির কাস্টিং এককথায় দারুণ ছিল। অনিল কাপুর থেকে শুরু করে অক্ষয়। ওদিকে, ক্যাটরিনা, বিপাশা, সমীরা রেড্ডি…প্রত্যেকেই। তখন ক্যাটরিনা বলিউডের উদীয়মান তারকা। যেভাবে এই ছবির গানগুলিতে ও পারফর্ম করেছিল, হাঁ হয়ে গিয়েছিলাম। আলাদা করে বলব বিপাশার কথাও। সহ-অভিনেত্রী হিসেবে বিপস-ও দুর্দান্ত।’

এই মুহূর্তে ‘বিক্রম বেদা’-র ছবির কাজে ব্যস্ত রয়েছেন সইফ। সেই ছবিতে হৃতিক রোশনের সঙ্গে অন-স্ক্রিন শেয়ার করতে দেখা যাবে তাঁকে। আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর মুক্তি পাবে এই ছবি।

For all the latest entertainment News Click Here 

Read original article here

Denial of responsibility! TechAI is an automatic aggregator around the global media. All the content are available free on Internet. We have just arranged it in one platform for educational purpose only. In each content, the hyperlink to the primary source is specified. All trademarks belong to their rightful owners, all materials to their authors. If you are the owner of the content and do not want us to publish your materials on our website, please contact us by email – [email protected]. The content will be deleted within 24 hours.