জলদিই বসবেন বিয়ের পিঁড়িতে! ভ্যালেন্টাইন্স ডে-তে রুবেল কী উপহার দেবেন শ্বেতাকে?
আপাতত চর্চায় টলিপাড়ার নতুন জুটি শ্বেতা ভট্টাচার্য আর রুবেল দাসের প্রেম। দুজনেই দীর্ঘকালীন সম্পর্ক ভেঙে বেরিয়ে এসে নতুন সম্পর্কে জড়িয়েছেন। খবর রয়েছে, খুব জলদিই বিয়েটা সেরে ফেলবেন তাঁরা। সম্মতি রয়েছে দুই পরিবারেরও। তা ভ্যালেন্টাইন্স ডে-তে ভালোবাসার মানুষকে কী উপহার দেবেন রুবেল?
‘যমুনা ঢাকি’র হিরো-হিরোইন ছিলেন রুবেল আর শ্বেতা। এখন যদিও কাজ করছেন আলাদা আলাদা ধারাবাহিকে। রুবেলকে দেখা যাচ্ছে নিম ফুলের মধু-তে। আর শ্বেতা ব্যস্ত ‘সোহাগ জল’ নিয়ে।
শ্বেতাকে উপহার দেওয়ার প্রশ্নে রুবেল জানালেন, ‘আগেরবার ভ্যালেন্টাইন্সডে-র দিন একসঙ্গে চকোলেট, গোলাপ, টেডি সব দিয়েছিলাম। এবার দেখি কতটা কী হয়। কবে সময় বের করতে পারি।’
রবেল জানালেন, তিনি উপহার দিতেই থাকেন। ইচ্ছে হল ফুল নিয়ে চলে গেলেন বা চকোলেট। একটা কার্ড দিয়েছিলেন যা খুললে প্রজাপতি উঠে আসছে। প্রথম ভ্যালেন্টাইন্স ডে-তে দিয়েছিলেন হার্ট কুশন, যেটাতে আবার টোকা মারলে আওয়াজ হয়। আর শ্বেতা দিয়েছিলেন, ছোট ছোট টেডি আর চকোলেটে ভরা একটা গিফট বক্স।
সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে রুবেলের সঙ্গে সম্পর্ক নিয়ে মুখ খুলেছিলেন শ্বেতা। জানিয়েছিলেন দুজনের ঘটকালিটা আসলে পরিবারের তরফেই হয়েছিল। প্রজাপতি-নায়িকা জানান, ‘আমরা ঠিক করে উঠতে পারছিলাম না। ওর বাড়ির আমাকে পছন্দ ছিল, আমার বাড়ির ওকে। তখন আমাদের বাড়ির লোকেরা বলল, তোরা যা ইচ্ছে কর। আমরা ঠিক করে নিয়েছি তোদের দুজনের বিয়ে দেব।’
তাঁর আর রুবেলের মধ্যে রসায়ন প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে শ্বেতা জানিয়েছিলেন, ‘ও আমার বন্ধু। ও আমার সবটা জানে। আমার অতীত। আমার ক্ষণিকের কোনও মুহূর্তের ভুল। ভালো-মন্দ সব জানে। এমনকী ওরটাও আমি জানি। আর এই কারণে একে-অপরকে মানতে অনেক সুবিধে হয়েছে। আমি এমন একজনকেই জীবনসঙ্গী হিসেবে চেয়েছিলাম যার কাছে আমি স্বচ্ছ থাকতে পারব। রাখঢাক করে কথা বলা আমার দ্বারা হয় না। আজকাল এরকম মানুষের খুব অভাব যে পুরো কথাটা শোনে, বোঝে। রুবেল বলে কম, শোনে বেশি। আমাদের মধ্যে বিশ্বাস আছে। ভরসা আছে। সম্মান আছে।’
(এই খবরটি আপনি পড়তে পারেন HT App থেকেও। এবার HT App বাংলায়। HT App ডাউনলোড করার লিঙ্ক https://htipad.onelink.me/277p/p7me4aup)
For all the latest entertainment News Click Here