ছেলের মুখে ভালোবাসার কথা শুনে জুতোপেটা ঋদ্ধির! গৌরবের কাণ্ডে হেসে কুটোপুটি সবাই
গাঁটছড়ার গল্প লিপ নিয়ে এগিয়ে গিয়েছে অনেকদূর। নতুন প্রজন্ম এসেছে। গল্পের নানা বাঁক পেরিয়ে একদম নতুন মোড়ে দাঁড়িয়ে এই ধারাবাহিক। ঋদ্ধির ছেলে আয়ুষ্মানের বিয়ের কথা চলছে এখন। ঋদ্ধির পার্টনার তথা যে শত্রুও বটে তার মেয়ের সঙ্গেই আয়ুষের বিয়ের কথা পাকা হয়।
আয়ুষ এবং সেই মেয়েটি তাদের অর্থাৎ সিংহ রায়দের ইনস্টিটিউট কেএসআর ইনস্টিটিউটে পড়ে। মেয়েটির লাবণ্যে মুগ্ধ ঋদ্ধি পুত্র। কিন্তু একি এক বাড়ি লোকের সামনে এটা কী হয়ে গেল!
কিছুদিন আগেই রথের পর্বে দেখানো হয় ঋদ্ধির বিজনেস পার্টনার তাকে আয়ুষ্মান এবং তার মেয়ের বিয়ের প্রস্তাব দেয়। এবং জানায় আয়ুষ্মান এবং মেয়েটি একে অন্যকে পছন্দ করে। এতদূর শুনে ঋদ্ধি ছেলের থেকে যাচাই করে সেটা।
কিন্তু সে তো পর্দার গল্প। পর্দার বাইরে কী হয় জানেন কী? কী চলে গাঁটছড়ার সেটে? দর্শকদের জন্য সেটাই ভাগ করে নিলেন রাহুল ওরফে অনিন্দ্য চট্টোপাধ্যায়। পোস্ট করলেন মজার এক BTS ভিডিয়ো।
বাবার সামনে কিনা ছেলে প্রেমের কথা স্বীকার করছে! বলছে ‘হ্যাঁ ওকে আমার ভালো লাগে।’ এত বড় সাহস! ছেলের মুখে এই ভালোবাসার কথা শুনেই ঋদ্ধি জুতো খুলে আয়ুষ্মানকে ছুঁড়ে মারে। যদিও নির্লিপ্ত মুখেই সোফায় আয়ুষকে বসে থাকতে দেখা যায়। এবং কোনও মতে ঘাড় সরিয়ে জুতোর বাড়ি খাওয়ার হাত থেকে বাঁচে!
এই মজার ভিডিয়োটিই সম্প্রতি রাহুল ওরফে অনিন্দ্য সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাগ করে নিয়েছিলেন। সেখানে তিনি এই ভিডিয়ো শেয়ার করে লেখেন ‘ঋদ্ধিমান আয়ুষ সুপ্রিমেসি।’ অনিন্দ্যর পোস্ট করা ভিডিয়োতে ঋদ্ধি ওরফে গৌরবের পাশে দাঁড়িয়ে দ্যুতিকে হাসতে দেখা যায়। বাবা ছেলের খুনসুটি সামিল হয় শ্রীমাও। সঙ্গে ছিলেন রিয়াজও।
অনেকেই মজা পেয়েছেন এই ভিডিয়ো দেখে। এক ব্যক্তি লেখেন ‘এটা বাস্তবে হলে দারুন হতো।’ আরেকজন লেখেন, ‘বাবারা এভাবেই ছেলেদের স্বপ্নে জল ঢেলে দেন।’
For all the latest entertainment News Click Here