‘চাঁদপনা’ মুখে বিরহ! এক্সকারশনে গিয়ে একসঙ্গে রাত কাটানোর প্ল্যান বাবিন-গুনগুনের
‘খড়কুটো’য় এখন বিরহ পর্ব। গুনগুন আর বাবিন আলাদা থাকছে গত কয়েকদিন ধরে। বাবিনের বাড়ির সকলের ওপর রাগ করে মেয়েকে নিজের কাছে নিয়ে গিয়েছে কৌশিকবাবু। গুনগুনকে ইউনিভার্সিটিতে ভর্তিও করে দিয়েছেন। তিনি চান মেয়ে নিজের স্বামীকে ভুলে পড়ালেখায় মন দিক। ভালো রেজাল্ট করুক। নিজের পায়ে দাঁড়াক।
এদিকে বাবিন আর গুনগুন ফাঁকফোকর পেলেই দেখা করে নিচ্ছে একে-অপরের সঙ্গে। দু’জনেই বুঝেছে তারা কতটা ভালোবাসে। তাই তো কাটখোট্টা বাবিনকেও দেখা যাচ্ছে ফাঁকা পেলেই নিজের স্ত্রীর সঙ্গে রোম্যান্স করতে।
‘খড়কুটো’র গল্প অনুযায়ী ইউনিভার্সিটি থেকে এক্সকারশনে যাওয়ার কথা আছে। যাতে ছাত্রী হিসেবে ছাবে গুনগুন আর প্রফেসর হিসেবে সৌজন্য। আর তা নিয়েই বাড়ির সকলে পিছনে লাগছে বাবিনের। এমনকী, তাঁদের দলে যোগ দিয়েছে পটকাও। সবাই মিলে মস্করা করছে তার সঙ্গে। মিষ্টির মতে, ঘুরতে গিয়ে সৌজন্য গুনগুনের সাথে থাকতে পারবে কি না তা নিয়েই চিন্তায় রয়েছে। সেকথা শুনে সিরিয়াস থাকা সৌজন্যও হেসে ফেলে।
ধারবাহিকে দেখা যাচ্ছে, বাবিন আর সৌজন্য যে একে-অপরের সঙ্গে আজকাল লুকিয়ে লুকিয়ে দেখা করছে, তা জানেন কৌশিকবাবু। কিন্তু তিনিও মেয়ে-জামাইয়ের কাছে কিচ্ছুটি মুখ ফুটে বলেননি। এমনকী, দুই পরিবারের কেউই জানে না, কৌশিকবাবু আসলে সবটাই জানে! বেশ একটা রহস্য তৈরি করেছেন লেখিকা লীনা গঙ্গোপাধ্যায়।
দর্শকদের ধারণা, গুনগুন আর সৌজন্য কথায় কথায় বলে, তারা নিজেরা পছন্দ করে এই বিয়ে করেনি। বাড়ির লোকের কথাতে করেছে। তাই, তাদেরকে ভালোবাসার আসল অর্থ ও একে-অপরের দাম বোঝাতেই এমনটা করছেন তিনি।
For all the latest entertainment News Click Here