‘এত অহংকার’! মুম্বই এয়ারপোর্টে কার সঙ্গে ‘খারাপ ব্যবহার’ করলেন অনুষ্কা শর্মা?

এতদিন ধরে ‘চাকদা এক্সপ্রেস’-এর শ্যুট করছিলেন অনুষ্কা শর্মা ইংল্যান্ডে। প্রায় মাসখানেকের শিডিউল ছিল তাঁর, মেয়ে ভামিকাকে নিয়ে সেখানেই ছিলেন তিনি। এয়ারপোর্টে বউকে আনতেও গিয়েছিলেন বিরাট কোহলি। তবে সেখানেই উপস্থিত পাপারাৎজিদের সঙ্গে ‘খারাপ ব্যবহার’ করে ফেলেন অনুষ্কা। যা দেখে বেশ চটে গিয়েছে নেট-নাগরিকরা।

একাধিক ভিডিয়ো ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। যেখানে দেখা যাচ্ছে, এয়ারপোর্টে উপস্থিত অনুষ্কা আর বিরাটের ছবি তুলছিল মিডিয়া। আর তখনই একমুহূর্তে অভিনেত্রী ভাবেন তাঁর কোলে থাকা ভামিকার ফোটো তুলে নিয়েছে এক পাপারাৎজি। আর তাতে প্রায় চিৎকার করেই অনুষ্কাকে প্রশ্ন করতে শোনা যায়, সে কী করছে? কার ফোটো নিচ্ছে। আর তাতে ওই ক্যামেরাপার্সন বেশ ভালো করেই জবাব দেন, সে ভামিকার ফোটো নিচ্ছে না।

আর অভিনেত্রীর এরকম ব্যবহারেই চটেছেন নেট-নাগরিকরা। একজন লিখেছেন, ‘এর অহংকার একটু বেশিই হয়ে গিয়েছে। এই অহংকার এবার কমাতে হবে।’ অপরজন লিখলেন, ‘আরে মেয়ের ছবি তো একদিন না একদিন বাইরে আসবেই। তার জন্য একটা মানুষকে অপমান করার কী আছে?’ অন্যজন লিখলেন, ‘এই ন্যাকামোটা এবার বেশিই হয়ে যাচ্ছে।’

তবে এটাই প্রথম নয়, এর আগেও এমনটা করেছেন অনুষ্কা শর্মা আর বিরাট কোহলি। মালদ্বীপ থেকে ছুটি কাটিয়ে ফেরার সময় অনুষ্কা এবং বিরাট কোহলির সঙ্গে বিমানবন্দরে লেন্সবন্দি করা হয় তাঁদের একরত্তিকে। এর পরেই অনুমতি না নিয়ে সেই ছবি পোস্ট করেও দেওয়া হয়। তখনও ভর্ৎসনা করেছিলেন তাঁরা সেই মিডিয়া হাউজকে। এর আগে জানুয়ারি মাসে ভারত বনাম দক্ষিণ আফ্রিকার ম্যাচ চলাকালীন গ্যালারিতে অনুষ্কা শর্মার কোলে দেখা গিয়েছিল মেয়ে ভামিকাকে। অর্ধশত রান হওয়ার পরেই গ্যালারির দিকে তাকিয়ে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন বিরাট। আর ঠিক তখনি ক্যামেরা ধরে ফেলে বহু দিন ধরে সযত্নে আড়ালে রাখা ভমিকাকে। ঝড়ের বেগে ছড়িয়ে পরে বিরুষ্কার সন্তানের ছবি। এর পরেই এক বিবৃতি প্রকাশ করে দু’জনে অনুরোধ করেন, তাঁদের মেয়ের ছবি প্রকাশ্যে না আনতে। জানিয়েছিলেন, তাঁরা পুরো ঘটনাটি সম্পর্কে অবহিত ছিলেন না।

 

 

For all the latest entertainment News Click Here 

Read original article here

Denial of responsibility! TechAI is an automatic aggregator around the global media. All the content are available free on Internet. We have just arranged it in one platform for educational purpose only. In each content, the hyperlink to the primary source is specified. All trademarks belong to their rightful owners, all materials to their authors. If you are the owner of the content and do not want us to publish your materials on our website, please contact us by email – [email protected]. The content will be deleted within 24 hours.