‘ইমন ইনসিকিওর, ভয় পায় শো পাবে না’, কেকে-বিতর্কর প্রসঙ্গ তুলে খোঁচা রূপঙ্করের

মাসখানেক আগেও নেট-নাগরিকদের কটাক্ষের মুখে পড়ে কোনঠাঁসা ছিলেন রূপঙ্কর বাগচি। তবে এখন পরিস্থিতি খানিক বদলেছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় আর আগের মতো ট্রোল হচ্ছেন না তিনি। তবে তিনি যে বিতর্ক থেকে দূরে থাকতে পছন্দ করেন না, বলা ভালো ডেকে ডেকে বিতর্ককে নিজের কাছে নিয়ে আসেন তা প্রমাণ হল আরও একবার। 

সম্প্রতি এক বাংলা টেলিভিশনের চ্যাট শো-তে হাজির হয়েছিলেন এই গায়ক। আর সেখানেই গায়িকা ইমন চক্রবর্তী প্রসঙ্গে করে ফেললেন বেঁফাস মন্তব্য। আসলে যখন রূপঙ্কর লাইভে এসে ‘হু ইজ কেকে’ বলেছিলেন, তাঁর সমালোচনা করেছিলেন ইমন। আর সেই কথা টেনে এনেই রূপঙ্কর বাগচি এবার বললেন, গায়িকাকে ইনসিকিওর। আসলে ইমন নাকি কাজ না পাওয়া নিয়ে অনিশ্চয়তায় ভোগেআর ছোট পরদায় ফিরছেন ‘যমুনা ঢাকি’ শ্বেতা ভট্টাচার্য, কোন চ্যানেলে আসছেন সুন্দরী?

রূপঙ্কর বললেন, ‘ইমন আসলে অনেক লড়াই করে উপরে উঠেছে। এখন জনপ্রিয়তার শীর্ষেও আছেন। কিন্তু আমার মনে হয় ও খুব ইনসিকিওর। আমরা সবাই ইনসিকিওর এই প্রফেশনে। তবে ওঁকে দেখে আমার মনে হল বেশিই নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে। ফেসবুক লাইভটা না করলেই পারআরও পড়ুন: ‘ভালো লেগেছে আবার খারাপও’, ব্রহ্মাস্ত্র দেখে লিখল বং গাই! ‘টাকা খেয়েছে’ হল ট্রোল

ইমনের ব্যবহারে কষ্ট পেয়েছেন নাকি জানতে চাওয়া হলে রূপঙ্কর জানান, ‘তখনও খারাপ লাগেনি। ও একটু আবেগপ্রবণও। ভয়টয় পেয়ে গেল। ভাবল আমার হাত থেকে শো চলে যাবে। প্রোগ্রাম কমে যাবে। এত ভয় না পেলকী বলেছিলেন ইমন রূপঙ্করের নামে?

সেই সময় ফেসবুক লাইভে এসে ইমন বলেছিলেন, রূপঙ্করের বড় ভক্ত তিনি। একইসঙ্গে গায়ককে খুব সম্মান করেন। কিন্তু তাঁর মন্তব্যের সঙ্গে সহমত নন গায়িকা। ইমনের কথায়, ‘আমার নাম রূপঙ্কদার বক্তব্যে জড়িয়েছে ঠিকই। অনেক সময় আমি অনেক বক্তব্যে সহমত জানাই। তবে এবার আমার সুনাম করলেও আমি তোমাকে সমর্থন করতে পারছি না। কারণ কেকে-এর মতো একজন সঙ্গীতশিল্পীকে দেখতে ভিড় উপচে পড়বে সেটাই তো স্বাভাবিক।’ও হত।’

ত।’ ও পড়ুন:ন।

For all the latest entertainment News Click Here 

Read original article here

Denial of responsibility! TechAI is an automatic aggregator around the global media. All the content are available free on Internet. We have just arranged it in one platform for educational purpose only. In each content, the hyperlink to the primary source is specified. All trademarks belong to their rightful owners, all materials to their authors. If you are the owner of the content and do not want us to publish your materials on our website, please contact us by email – [email protected]. The content will be deleted within 24 hours.