ইচ্ছা করে সচিনকে আহত করতে চেয়েছিলাম, ২০০৬ সালের সিরিজ নিয়ে বিস্ফোরক শোয়েব

সচিন তেন্ডুলকর এবং শোয়েব আখতারের ব্যাট-বলের লড়াইয়ের নানা গল্প এত বছর পরেও বারবার উঠে আসে। ‘মাস্টার ব্লাস্টার’ সচিনের বিরুদ্ধে নিজের সময়ের দ্রততম বোলার শোয়েবের লড়াই দেখার জন্য সকলে মুখিয়ে থাকত। ২০০৬ সালে ভারতীয় দলের পাকিস্তান সফরে নিজেদের লড়াইয়ের এমনই এক গল্প সামনে আনালেন শোয়েব। জানালেন তিনি সচিনের মাথায় মেরে তাঁকে আহত করতে চেয়েছিলেন। 

২০০৬ সালে ভারত-পাক টেস্ট সিরিজের শেষ ম্যাচটি আয়োজিত হয় করাচিতে। সেই ম্যাচেরই এক ঘটনা অতীতের স্মৃতি হাতড়ে শোয়েব Sportskeeda-কে জানান। তিনি বলেন, ‘আমি এই গল্পটা প্রথমবার বলছি। ইচ্ছা করে ওই টেস্টে আমি যেনতেন প্রকারে সচিনকে আঘাত দিতে চেয়েছিলাম। ইনজামাম আমায় বারংবার বলছিল উইকেটের সামনে বল রাখতে, তবে আমার তো লক্ষ্য ছিল সচিনকে আহত করা। সেইমতো আমি ওর হেলমেটে বল মারতে সক্ষম হই এবং মনে মনে ধরে নিই, যে আমার কাজ হয়ে গিয়েছে। তবে ভিডিয়ো দেখার পর বুঝতে পারি যে সচিন ওর মাথাটা বাঁচিয়ে নিতে সক্ষম হয়েছে।’

এর পাশাপাশি আখতার আরও জানান, তিনি নিরন্তর সচিনকে আহত করার চক্করে থাকলেও, আসল কাজটা কিন্তু মহম্মদ আসিফই করে দিয়েছিলেন। ‘আমি ওকে আবারও তারপরে আহত করার চেষ্টা চালিয়ে যাই। তবে অপরদিকে ভারতীয় ব্যাটিং আসিফের বিরুদ্ধে খাবি খাচ্ছিল। ওই দিন আসিফ যা বল করেছিল, আমি নিজের জীবনে ওরকম বল করতে খুব কম জনকেই দেখেছি।’ বলেন প্রাক্তন পাক তারকা। এই টেস্টেই ইরফান পাঠান সেই বিখ্যাত হ্যাটট্রিকটি করলেও, প্রথম ইনিংসে চার ও দ্বিতীয় ইনিংসে তিন উইকেট নিয়ে আসিফ পাকিস্তানকে ৩৪১ রানের ব্যবধানে বিশাল বড় জয় এনে দেন। করাচি টেস্ট জিতে পাকিস্তান ১-০ ব্যবধানে ওই টেস্ট সিরিজও জিতে নিতে সক্ষম হয়েছিল।

For all the latest Sports News Click Here 

Read original article here

Denial of responsibility! TechAI is an automatic aggregator around the global media. All the content are available free on Internet. We have just arranged it in one platform for educational purpose only. In each content, the hyperlink to the primary source is specified. All trademarks belong to their rightful owners, all materials to their authors. If you are the owner of the content and do not want us to publish your materials on our website, please contact us by email – [email protected]. The content will be deleted within 24 hours.