অভিষেক বাদ, শুধ ঐশ্বর্যর নাম নিল কানের রেস্তোরাঁ! ভারতীয়দের প্রতিবাদ, ‘ঠিক হয়নি’

ফ্রান্সের কান শহরে গিয়ে ডিনার ডেটে গিয়েছিলেন অভিষেক বচ্চন আর ঐশ্বর্য রাই। মেয়েকে নিয়ে সেখানেই রয়েছেন তাঁরা চলচ্চিত্র উৎসবের জন্য। খেতে আসা ভারতীয় সুন্দরীকে পেয়ে উৎফুল্ল হয়ে পড়েন রেস্তোরাঁ কর্তারা। ছবি তুলে সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্টও করেন।

এই ছবি নিমেষে ভাইরাল হয়ে পড়ে। তবে একটা জিনিস নজরে পরতেই ওঠে আপত্তি। কারণ ঐশ্বর্য-অভিষেকের সঙ্গে তোলা ছবি রেস্তোরাঁর কর্তারা শেয়ার করলেও ক্যাপশনে শুধুই ছিল বচ্চন-বধূর নাম। লেখা ছিল, ‘আমরা খুব সম্মানিত ও আনন্দিত বোধ করছি @aishwaryaraibachchan_arbin-কে আজ রাতে আমাদের রেস্তোরাঁতে পেয়ে।’

প্রিন্টিং আউটফিটে এদিন টুইনিং করছিলেন অভিষেক আর ঐশ্বর্য। তবে রেস্তোরাঁর তরফে লেখা ক্যাপশনে নিয়ে প্রশ্ন তুলল সোশ্যাল মিডিয়া। কেন তাঁরা অভিষেক বচ্চনকে নিজেদের পোস্টে উল্লেখ করেননি, তা নিয়ে সকলেই আপত্তি তুলেছেন। একজন লিখেছেন, ‘কেন @bachchan নয়। তিনিও কিন্তু সমান গুরুত্বপূর্ণ। এগুলো একেবারেই ঠিক নয়।’ আরও পড়ুন: ‘বুড়ি জলপরী’, ঐশ্বর্যর মারমেড গাউন নিয়ে নোংরা কটাক্ষ! ঠোঁটে অপারেশন করালেন?

সেই ভাইরাল পোস্ট।
সেই ভাইরাল পোস্ট।

২০০৭ সালে বিয়ে হয় অভিষেক আর ঐশ্বর্যর। আর তারপর থেকেই বউয়ের সঙ্গে কানে যাচ্ছেন জুনিয়ার বচ্চন। মেয়ে হওয়ার পর থেকে আরাধ্যাও থাকে এই দুইয়ের সঙ্গে। এবারে বিশ্বসুন্দরীকে দেখা গিয়েছে গোলাপি রঙের মারমেড গাউন আর কালো ও ফ্লোরাল কম্বিনেশনের থ্রিডি গাউনে।

কানে এবারের ঐশ্বর্যের লুক নিয়ে যেমন প্রশংসা হয়েছে, তেমনই হয়েছে কটাক্ষ। কেউ তাঁকে ‘বুড়ি’ বলেছেন, কেউ ‘প্রেগন্যান্ট’, তো কেউ আবার প্রশ্ন তুলেছেন, কবে ঠোঁটের অপারেশন করিয়েছে ঐশ্বর্য।

 

For all the latest entertainment News Click Here 

Read original article here

Denial of responsibility! TechAI is an automatic aggregator around the global media. All the content are available free on Internet. We have just arranged it in one platform for educational purpose only. In each content, the hyperlink to the primary source is specified. All trademarks belong to their rightful owners, all materials to their authors. If you are the owner of the content and do not want us to publish your materials on our website, please contact us by email – [email protected]. The content will be deleted within 24 hours.